হরেক রকম ফ্রিজের কথা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০২ জুলাই ২০২২, ১৯:৩২

ফ্রস্ট ফ্রিজে বিদ্যুৎ খরচ কম  


এ ফ্রিজগুলো খুব তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয়। টানা ছয় থেকে সাত ঘণ্টা লোডশেডিং হয় যেসব এলাকায়, সেখানকার জন্য ফ্রস্ট ফ্রিজ উপযোগী। এই ফ্রিজ ব্যবহারের সমস্যা হচ্ছে, বরফ জমে যায় অতিরিক্ত। তাই খাবার ব্যবহারের আগে পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হয়। ডিপে জমা বরফ নিয়মিত পরিষ্কার করতে হয়। এই ফ্রিজে বিদ্যুৎ খরচ কিছুটা কম এবং বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার পরও অনেকক্ষণ খাবার ভালো থাকে।
নন-ফ্রস্ট ফ্রিজে বরফ জমে না


এই ফ্রিজে বরফ ততটা জমে না। মাংস, মাছ বের করে সঙ্গে সঙ্গেই ধুয়ে ব্যবহার করা যায়। ডিপে রাখা একটি প্যাকেটের সঙ্গে অন্য প্যাকেট জোড়া লেগে থাকে না। এই ফ্রিজে বিদ্যুৎ খরচ কিছুটা বেশি এবং বিদ্যুৎ চলে গেলে এক থেকে দুই ঘণ্টা খাবার ভালো থাকে। তুলনামূলক ঝামেলাহীন এবং শহরে ব্যবহারের জন্য নন-ফ্রস্ট ফ্রিজ উপযুক্ত।


এখন ফ্রস্ট ও নন-ফ্রস্ট ফ্রিজের পাশাপাশি ‘সেমি ফ্রস্ট’ ফ্রিজও পাওয়া যায়। এই ফ্রিজে হালকা বরফ জমে। খাবারও ভালোভাবে সংরক্ষিত থাকে। অনেক ফ্রিজের দেয়ালে এখন লিকুইড ফোম ব্যবহার করা হয়। এতে ভেতরে কোনো ফাঁকা জায়গা থাকে না। তাই ফ্রিজের ভেতরটা অনেকক্ষণ ঠান্ডা রাখতে পারে।
বাজারে বিভিন্ন আকৃতির ফ্রিজ পাওয়া যায়। ১০০ থেকে ৪০০ লিটার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ফ্রিজ বিক্রি হয় বেশি। তবে ঈদের আগে বেশি বিক্রি হয় ১৫০ থেকে ২০০ লিটার ধারণক্ষমতার ফ্রিজ। মধ্যম আয়ের মানুষের এ ধরনের ফ্রিজগুলোই বেশি পছন্দ। র‌্যাংগস, ভিশন, ওয়ালটন, মিনিস্টারের মতো দেশীয় ব্র্যান্ডের পাশাপাশি হিটাচি, সিঙ্গার, স্যামসাং, এলজি, শার্পসহ আমদানি করা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ফ্রিজ বিক্রির তালিকায় প্রথম সারির।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও