কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সেই এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িঘর মেরামতে সহায়তা করবে শুটিং ইউনিট

প্রথম আলো তাহিরপুর প্রকাশিত: ২৮ জুন ২০২২, ১১:২৩

সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার শনির হাওর, মাটিয়ান হাওর, রতনশ্রী, ছিলানী তাহিরপুর, গোলাবাড়ি, জয়পুর গ্রামসহ বেশ কিছু এলাকায় শুটিং হয়েছে ‘কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া’ সিনেমার। বন্যায় সেই এলাকার মানুষ এখন ভালো নেই। ডুবে গেছে ঘরবাড়ি। নেই খাবার। অনেকেই মানবেতর জীবন যাপন করছেন। তাঁদের দুঃসময়ে পাশে দাঁড়াচ্ছে শুটিং ইউনিট।


এলাকাটিতে প্রায় আড়াই বছর ধরে শুটিং হয়েছে। এলাকার মানুষ সহায়তা করেছেন শুটিং করতে। শুটিংয়ের দীর্ঘ এই সময় পাশে ছিলেন সাধারণ মানুষ। অনেকে অভিনয়ও করেছেন। এসব সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সঙ্গে এখনো নিয়মিত যোগাযোগ হয় বলে জানালেন সিনেমাটির পরিচালক মুহাম্মদ কাইয়ুম। তিনি বলেন, ‘আমরা যে এলাকাগুলোতে শুটিং করেছি, সেখানকার মানুষ এমনিতেই দরিদ্র। বছরে একবার তাঁদের ফসল হয়। তারপর আর আয় থাকে না। অনেকেই ঢাকায় চলে আসেন। বন্যা পরিস্থিতির অবনতির সময় থেকে তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত কথা হচ্ছে। অনেকের মাটির বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাড়ি ভেঙে গেছে। আসবাব ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যা ধান মজুত ছিল, সব নষ্ট হয়ে গেছে। অনেকেই তাঁদের খাদ্যদ্রব্য দিয়ে সহায়তা করছেন। এখন পানি কমে গেছে, আমরা চাইছি তাঁদের ভাঙা বাড়িঘর মেরামতের জন্য অর্থসহায়তা দেব। সুনামগঞ্জের অনেকের সঙ্গেই কথা হচ্ছে। তথ্য নিয়েই আমরা কাজ করব। শুনেছি, তাঁদের সবকিছু নতুন করে শুরু করতে হচ্ছে।’


ভারত থেকে আসা বন্যার পানিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সিলেট বিভাগ। জেলাগুলোতে এখনো নিয়মিত ত্রাণসহায়তা নিয়ে কাজ করেছে সরকারসহ অনেকে। এই বন্যা নতুন নয় উল্লেখ করে পরিচালক বলেন, ‘প্রতিবছরই কোনো না কোনোভাবে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হন এসব এলাকার মানুষ। আমরা যে এলাকায় শুটিং করেছি, এসব এলাকার মানুষদের প্রকৃতির সঙ্গে লড়াই করে বাঁচতে হয়। দীর্ঘ আড়াই বছর শুটিং করে সেই মানুষের টিকে থাকার সংগ্রামকেই পর্দায় তুলে ধরছি। কারণ, এক শ থেকে দুই শ বছর আগেও এখানে বনজঙ্গল ছিল। অনেক বসতি ছিল। কিন্তু নদীর গতিপথ পরিবর্তনে কালক্রমে সেগুলো হারিয়ে গেছে। মেঘালয় পাহাড়ের ঢলসহ নানা বিষয় সিনেমায় উঠে আসবে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও