নির্বাচনে মনিরুল ও আরফানুলের যত চ্যালেঞ্জ
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী পাঁচজন। তবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আরফানুল হক (রিফাত) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মনিরুল হকের (সাক্কু) মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে ভোটাররা মনে করছেন।
স্থানীয় দলীয় সূত্রগুলো বলছে, নির্বাচনী মাঠে এই দুই প্রার্থীর সামনে রয়েছে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ। আরফানুলের সঙ্গে কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের বেশির ভাগ নেতা ও স্থানীয় সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন থাকলেও মেয়র পদে দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী অপর ১৩ নেতা ও তাঁদের অনুসারীরা মাঠে নেই। প্রচারণায় নেই আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা আফজল খানের পরিবারের সদস্যরাও। আওয়ামী লীগের ৪১ সদস্যের নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতেও তাঁদের নাম নেই। এতে আরফানুল কিছুটা ‘বেকায়দায়’ আছেন।
আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতা–কর্মী, সমর্থক ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের ভাষ্যমতে, আরফানুলের সামনে আরও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। প্রায় প্রতিটি ওয়ার্ডে একাধিক দলীয় কাউন্সিলর প্রার্থী থাকা, বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা, গোমতী নদী থেকে অবাধে বালু উত্তোলন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও সংসদ সদস্য বাহাউদ্দিনের বিরোধী ভোট।