কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

জনগণের করের টাকায় আমলাদের বিদেশ সফর কতটা ফল দেয়?

প্রথম আলো কাজী আলিম-উজ-জামান প্রকাশিত: ২৯ মে ২০২২, ১৩:২১

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে সরকার অতি সম্প্রতি যে পদক্ষেপগুলো নিয়েছে, এর মধ্যে অন্যতম হলো বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফর বন্ধ করা। সিদ্ধান্তটি দেশের আপামর মানুষ খুব ইতিবাচকভাবে নিয়েছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। কারণ, গণমাধ্যমে এ–সংক্রান্ত যেসব খবর প্রকাশিত হয়, তাতে এটা স্পষ্ট যে কনফারেন্স, সেমিনার, শিক্ষাসফর, কর্মশালার মোড়কে সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফরের একটা অংশই প্লেজার ট্রিপ বা আনন্দভ্রমণ। কারও হয়তো কাজ এক দিনের, তিনি গিয়ে রইলেন সাত দিন, কারও কাজ তিন দিনের, তিনি ফিরলেন ১৩ দিন পর। দেখা গেল কিছু সেমিনার বা কনফারেন্সে মধ্যপর্যায়ের কিছু কর্মকর্তার দায়িত্ব রয়েছে, সেখানে একটা ছুঁতো বের করে চলে গেলেন বড় পর্যায়ের এক হালি কর্মকর্তা, যেখানে কোনো প্রাসঙ্গিকতাই নেই অথবা ভূমিকা একেবারেই আলংকারিক। আর যত বড় কর্মকর্তা, তত বেশি বিজনেস ক্লাস, তত বেশি খরচ। জনগণের কষ্টার্জিত আয় থেকে দেওয়া করের টাকার শ্রাদ্ধ আর কাকে বলে!


এসব বিদেশ সফরের জন্য সরকারি আদেশ (জিও) পেতেও ঝুটঝামেলা বিশেষ হয় বলে শুনি না, কারণ, যিনি আদেশে সই করছেন তিনি নিজেও একই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠেছেন।


যেহেতু ডলার বাঁচানোর জন্য সরকার সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফর বাতিল করেছে, অতএব, একটা বিশেষসংখ্যক বিদেশ সফরের মধ্যে গলদ আছে, তাতে আর সন্দেহ কি! দেশের জন্য, দশের জন্য খুব বেশি প্রয়োজন যদি থাকত, তবে তো আর শুরুতেই এর ওপর খড়্গ নেমে আসত না। মনে প্রশ্ন আসে, শুধুই কি রাষ্ট্রীয় কোষাগার রক্ষার জন্যই এমন সিদ্ধান্ত? এক শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিদেশ সফরের নামে অর্থ পাচারের অভিযোগ বিস্মৃত হই কি করে! কোনো বিরোধী দলীয় রাজনীতিক নয়, স্বয়ং এ অভিযোগ তুলেছিলেন দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও