পাবজি : অনলাইন গেইমের রীতিনীতি ও অর্থনীতি

ঢাকা পোষ্ট ড. বি এম মইনুল হোসেন প্রকাশিত: ০৭ মে ২০২২, ১৫:৪৫

সাম্প্রতিককালের আলোচ্য বিষয়গুলোর একটি হলো অনলাইন গেইম। সেটি বন্ধ হবে, না কি চালু থাকবে? আদৌ কি বন্ধ করা সম্ভব হবে? অনলাইন গেইমের যে বিলিয়ন ডলারের বাজার সেখানেইবা সম্ভাব্য কী প্রভাব পড়বে? 


গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, কিছুদিন আগেও একটি মন্ত্রণালয় থেকে পাবজি, ফ্রি ফায়ারের মতো অনলাইন গেইমগুলো ধীরে ধীরে বন্ধ করার জন্য সুপারিশ করা হয়েছিল। শিশু-কিশোরদের অতি মাত্রায় এই সমস্ত অনলাইন গেইমে আসক্ত হয়ে যাওয়া, সমাজের উপর এই গেইমগুলোর খারাপ প্রভাবই আশঙ্কার কারণ।


বিশেষ করে, করোনার সময়ে শিশু-কিশোরদের গৃহবন্দি থাকা এবং অনলাইনে সম্পৃক্ততা বেড়ে যাওয়ায়, অনলাইন গেইম অনেকের ক্ষেত্রে আসক্তির পর্যায়ে চলে গেছে। ডিভাইসের মেমোরি অপেক্ষাকৃত কম থাকলেও খেলা যায় বলে, বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়ে গেছে এই গেইমগুলো। উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুসারে, সারা বিশ্বে প্রায় ১২০ কোটি প্লেয়ার পাবজি খেলার সাথে সম্পৃক্ত, যদিও একই প্লেয়ার একাধিক নামে বা মাধ্যমে খেলতে পারে।


এই গেইমগুলোর কয়েকটি দিক নিয়ে কথা বলা যাক। তবে, তার আগে বলে নিই, ব্যক্তিগতভাবে এই সমস্ত অনলাইন গেইম খেলার অভিজ্ঞতার অভাব থাকায়, গেইমের খুঁটিনাটি দিক এই লেখার আওতার বাইরে থাকবে। তবে, এটুকু স্পষ্ট যে, বেশকিছু জনপ্রিয় অনলাইন গেইম আক্রমণাত্মক এবং ধ্বংসাত্মক ধারণার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হওয়ার কারণে শিশু-কিশোর, বিশেষ করে, স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীদের ওপর এগুলোর ক্ষতিকর প্রভাব থাকতে পারে বলে মনে করা হয়।


অনেকগুলো গেইমে জয়-পরাজয় নির্ভরই করে প্রতিপক্ষের কয়জনকে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র প্রয়োগ করে মারা হলো সেটির উপর। এই বয়সী শিশুদের জন্য অস্ত্র, হত্যা, আক্রমণ, প্রতিশোধ, এসব নিয়ে মেতে থাকাটা চিন্তার কারণ হওয়ারই কথা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও