You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ইউক্রেনে পারমাণবিক হামলাই পুতিনের ‘মুখরক্ষার’ পথ?

আপাতদৃষ্টে ভ্লাদিমির পুতিনের পারমাণবিক হামলার সম্ভাব্যতা নিয়ে নানা মন্তব্যকে কারও কাছে শিশুতোষ আচরণ বলে মনে হতেই পারে। কারণ, পুতিন পৃথিবীর একমাত্র পারমাণবিক বোমার অধিকারী মানুষ নন; তাঁর হামলার জবাবে তিনিও তো শিকার হতে পারেন পাল্টা হামলার। তাই এমন হামলা তাঁর না করারই কথা। কিন্তু বিষয়টি কি এতটাই সরল?

ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর প্রথম দিকেই পুতিন তাঁর পারমাণবিক অস্ত্র ও সেটির পরিচালনাকারী বাহিনীকে সতর্ক অবস্থায় নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তখন বিষয়টিকে নিছকই একটি হুমকি বলে অনেকের মনে হয়েছিল। কিন্তু কিছুদিন ধরে ইউক্রেনে পুতিন পারমাণবিক বোমা ব্যবহার করবেন কি না, সেই সম্ভাব্যতা নিয়ে অনেক আলাপ-আলোচনা চলছে এবং সেটা যৌক্তিক কারণেই। এই আলোচনায় বিস্তারিতভাবে যাওয়ার আগে রাশিয়ার ইউক্রেন আগ্রাসনের সর্বশেষ কিছু পরিস্থিতি জেনে নেওয়া জরুরি।

ইউক্রেনে পুতিনের সামরিক পরাজয়?

কিছুদিন আগেই পুতিন ঘটা করে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে তাঁর অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা করে জানান, তাঁর বাহিনী পূর্বাঞ্চলীয় দোনেস্ক এবং লুহানস্কের ‘রুশভাষী মানুষদের নব্য-নাৎসিদের হাত থেকে রক্ষা করায়’ মনোযোগ দেবে। একটা জিনিস মোটামুটি স্পষ্ট, সর্বাত্মক আক্রমণের মাধ্যমে কয়েক দিনের মধ্যে কিয়েভ দখল করে সেখানে বেলারুশের আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কোর মতো একজন ‘পুতুল’ শাসক বসিয়ে রুশ বাহিনী ন্যূনতম ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়ে সুন্দরভাবে দেশে ফিরে যাবে, সে আশায় একেবারেই গুঁড়েবালি হয়েছে।

ইউক্রেন আগ্রাসনে কমপক্ষে আটজন জেনারেলসহ বহু হাজার রুশ সৈন্যের মৃত্যু হয়েছে (সংখ্যাটি স্পষ্ট নয়)। রাশিয়ার শত শত ট্যাংক ও সাঁজোয়া যান বিধ্বস্ত হয়েছে। ভূপাতিত হয়েছে বেশ কিছু হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান। এমনকি ইউক্রেনে আক্রমণ পরিচালনাকারী রাশিয়ার কৃষ্ণসাগরীয় নৌবহরের নেতৃত্বদানকারী জাহাজ, যেখানে কমান্ডার থাকেন (ফ্ল্যাগশিপ) সেই মস্কোভাকে নিজের তৈরি ‘নেপচুন’ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ডুবিয়ে দিয়েছে ইউক্রেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন