রমজানে ইহতিসাব বা আত্মমূল্যায়ন কেন জরুরি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৮ এপ্রিল ২০২২, ১৭:৫১

রমজান মাস পেয়েও যারা নাজাত লাভ থেকে বঞ্চিত হয়েছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) তাদের অভিসম্পাত করেছেন। হাদিস শরিফে এসেছে, একবার জুমার দিনে রাসুলুল্লাহ (সা.) মিম্বারের প্রথম ধাপে পা রেখে বললেন, আমিন! অতঃপর দ্বিতীয় ধাপে পা রাখলেন, বললেন, আমিন! তারপর তৃতীয় ধাপে পা রাখলেন এবং বললেন, আমিন! এরপর খুতবা দিলেন ও নামাজ আদায় করলেন। নামাজ শেষে সাহাবায়ে কিরাম বললেন, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আজ যা দেখলাম, তা ইতিপূর্বে কখনো দেখিনি (আপনি একেক ধাপে পা রেখে, “আমিন” বলছিলেন); এটা কি কোনো নতুন নিয়ম?’ নবী কারিম (সা.) বললেন, ‘না, এটা নতুন কোনো নিয়ম নয়, বরং আমি মিম্বারে ওঠার সময় হজরত জিবরাইল (আ.) এলেন।


আমি যখন মিম্বারের প্রথম ধাপে পা রাখি, তখন তিনি বললেন, “আল্লাহ তাআলা বলেছেন, যারা পিতা–মাতাকে বার্ধক্য অবস্থায় পেয়েও তাঁদের খেদমতের মাধ্যমে জান্নাত অর্জন করতে পারল না, তারা ধ্বংস হোক।” তখন আমি সম্মতি জানিয়ে বললাম, আমিন! যখন দ্বিতীয় ধাপে পা রাখি, তখন তিনি বললেন, “আল্লাহ তাআলা বলেছেন, যারা রমাদান পেল কিন্তু ইবাদতের মাধ্যমে তাদের গুনাহ মাফ করাতে পারল না, তারা ধ্বংস হোক।” তখন আমি বললাম, আমিন! আমি যখন মিম্বারের তৃতীয় ধাপে পা রাখি, তখন তিনি বললেন, “আল্লাহ তাআলা বলেছেন, যারা আপনার পবিত্র নাম মোবারক শুনল কিন্তু দরুদ শরিফ পাঠ করল না, তারা ধ্বংস হোক।” তখন আমি সম্মতি জানিয়ে বললাম, আমিন (মুসলিম শরিফ)।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও