আস্থার সংকট দূর করতে ইসির যা করা উচিত

প্রথম আলো নির্বাচন কমিশন কার্যালয় বদিউল আলম মজুমদার প্রকাশিত: ০৮ এপ্রিল ২০২২, ১৯:৩০

গত দুটি নির্বাচন কমিশনের, বিশেষত নূরুল হুদা কমিশনের নগ্ন পক্ষপাতদুষ্টতার কারণে (আমাদের নির্বাচনী ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে এবং আমাদের ভোটাধিকার হরণ করেছে) নবগঠিত কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন চরম আস্থার সংকটের সম্মুখীন। বিরাজমান আস্থার সংকট উত্তরণে আউয়াল কমিশনের মোটাদাগে তিনটি করণীয় রয়েছে। প্রথমত, নিজেদের কিছু প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম হাতে নেওয়া। দ্বিতীয়ত, কমিশনের নিজের ঘর গোছানো। তৃতীয়ত, বিদ্যমান বিধিবিধানের কঠোর প্রয়োগ।


প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম


নবগঠিত আউয়াল কমিশনের একটি গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম হতে পারে গত দুটি জাতীয় নির্বাচনের চুলচেরা বিশ্লেষণ করে তা থেকে শিক্ষা গ্রহণ। এর লক্ষ্য হবে বিদ্যমান বিধিবিধান প্রয়োগে এবং সবার জন্য সমতল ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে গত দুটি নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতা ও অপারগতাগুলো চিহ্নিত করা, যাতে ভবিষ্যতে এগুলোর পুনরাবৃত্তি না ঘটে। এমন একটি বিশ্লেষণ থেকে আরও বেরিয়ে আসবে এ দুটি ব্যর্থ নির্বাচনের ক্ষেত্রে অন্যান্য অংশীজনের, বিশেষত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের-আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের-ব্যর্থতার ক্ষেত্রগুলো।


আমাদের সংবিধানের ১২৫(গ) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, ‘কোনো আদালত, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হইয়াছে এইরূপ কোনো নির্বাচনের বিষয়ে, নির্বাচন কমিশনকে যুক্তিসংগত নোটিশ ও শুনানির সুযোগ প্রদান না করিয়া, অন্তর্বর্তী বা অন্য কোনো আদেশ বা নির্দেশ প্রদান করিবেন না।’ সংবিধানের এ নির্দেশনার ব্যত্যয়সহ গত নির্বাচনের সময়ে আমাদের উচ্চ আদালতের ভূমিকারও একটি পর্যালোচনা হওয়া আবশ্যক। প্রসঙ্গত, বহুলাংশে উচ্চ আদালতের সহায়তার কারণেই ভারতের কিংবদন্তিতুল্য সিইসি টিএন সেশন সফল হয়েছিলেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও