কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সিগারেটের মূল্য নির্ধারণে সতর্ক হলে বাড়বে রাজস্ব আয়

তামাক খাত থেকে মোট রাজস্বের ১০ শতাংশের বেশি আসে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বাজেটে সব স্তরের সিগারেটের মূল্য নির্ধারণ করে থাকে। তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার কমানো এবং একই সঙ্গে রাজস্ব আয় বাড়াতে প্রায় প্রতিবছরই সিগারেটের দাম বাড়ানো হয়। এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান ও বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করেন, এনবিআর আরো সতর্কতার সঙ্গে সিগারেটের মূল্য নির্ধারণ করলে এ খাত থেকে রাজস্ব আয় অনেক বাড়বে।

তারা মনে করেন, মাঝারি স্তরের সিগারেটের দাম বাড়ানো হলে মাঝারি স্তরের ভোক্তারা নিম্ন স্তরের সিগারেটে এবং নিম্ন স্তরের সিগারেটের ভোক্তারা ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া সিগারেট (যা বাজারে সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অনেক কম দামে বিক্রি হয়) অথবা কেউ কেউ বিড়ির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। এর ফলে রাজস্ব আয় কমে যায়।

সরকারের মোট রাজস্ব আয়ের সিংহভাগই তামাক খাত থেকে আসে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বছরের পর বছর ধরে সরকার এই শিল্পের ওপর থেকে নির্ভরশীলতা কমাতে পারছে না। বাজেট প্রণয়নের সময় বরাবরই দেখা যায় এই শিল্পের ওপর আলাদা লক্ষ্যমাত্রার চাপ প্রয়োগ করা হয়। তবে বাড়তি এই চাপ অনেক ক্ষেত্রে রাজস্ব আদায়ে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। সরকারের রাজস্ব আয় বাড়াতে এনবিআর বিগত কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন সুচিন্তিত রাজস্বনীতি গ্রহণ করে যাচ্ছে। আর এই রাজস্বনীতির কারণেই করোনা পরবর্তী সময়ে সিগারেট বিক্রি হ্রাস পেলেও তা সরকারের রাজস্ব আয় ও বাজারের স্থিতিশীলতার মাঝে এক ভারসাম্য বজায় রেখেছে।
 
এনবিআর আগামী বাজেট সামনে রেখে ইতিমধ্যে সিগারেট উৎপাদক কম্পানিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেছে। এনবিআরের একজন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, তারা কর আদায়কারী কমিশনারদের সঙ্গেও এ বিষয়ে আলোচনা করছেন। আগামী বাজেটে সিগারেটের মূল্য নির্ধারণে এমন কৌশলের কথা ভাবছেন যাতে এ খাত থেকে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়।  

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন