You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আরিফকে সরানোর পরও অজানা আশঙ্কা

সিলেট বিএনপির জেলা কাউন্সিলের হেভিওয়েট প্রার্থী মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীকে নির্বাচন থেকে সরানোর পরও আতঙ্ক কাটছে না। দলের প্রার্থী, কাউন্সিলর ও নেতাকর্মীদের অজানা আশঙ্কা-কখন যেন কী হয়! এ নিয়ে অনেক নেতাকর্মী হতাশ হলেও কেউ টুঁ শব্দ করছেন না।

এদিকে সম্মেলন-কাউন্সিলের মাত্র দুদিন বাকি থাকলেও এখনও স্থান নির্ধারণ হয়নি। ১৩ প্রার্থীর কাউন্সিলের ছাপা ব্যালট বাতিল করা হলেও ৪ প্রার্থী বাদ দিয়ে বাকি ৯ প্রার্থীর ব্যালট নতুন করে ছাপা হয়নি শুক্রবার পর্যন্ত। ফলে এ তালিকা থেকে আরও কোনো প্রার্থী বাদ পড়ছেন কিনা এমন আতঙ্ক রয়েছে প্রার্থীদের মধ্যে। সংশ্লিষ্ট একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র এমন তথ্য দিয়েছে।

২১ মার্চ জেলা বিএনপির বহুল প্রত্যাশিত সম্মেলন ও কাউন্সিল হওয়ার কথা ছিল। এর আগের দিন কেন্দ্র থেকে ‘অনিবার্য কারণবশত’ সম্মেলন ও কাউন্সিল স্থগিত করা হয়। এক্ষেত্রে সময়মতো ভোটার তালিকা চূড়ান্ত না হওয়াকে কারণ হিসাবে উল্লেখ করেন বিএনপি নেতারা। এরপর একের পর এক নাটকীয় মোড় নিতে থাকে সম্মেলন-কাউন্সিল। জেলা বিএনপির সভাপতি প্রার্থী সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর প্রার্থিতা প্রত্যাহার এবং শেষ পর্যায়ে কামরুল হাসান শাহীন, শাকিল মোর্শেদের প্রার্থিতা বাতিল হয়ে যায়।

এরআগে, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আবদুল আহাদ খান জামালের প্রার্থিতা বাতিল করে দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাচন কমিশন। কাউন্সিল ঘিরে এমন নাটকীয়তায় বিভ্রান্ত হয়ে পড়ছেন দলটির নেতাকর্মীরা। অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা জানান, ভোটার তালিকা যারা করেছেন তাদের কর্মকাণ্ডের বলি হয়েছেন দীর্ঘদিনের ত্যাগী কর্মীরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন