কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কখন ফিজিওথেরাপি নেবেন

এ সময়ে চিকিৎসা হিসেবে ফিজিওথেরাপি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বলা বাহুল্য, এটি এখন চিকিৎসাবিজ্ঞানের একটি অন্যতম ও অপরিহার্য শাখা।

ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে বিভিন্ন স্বাস্থ্য-সমস্যা, যেমন বাত-ব্যথা, আঘাতজনিত ব্যথা, প্যারালাইসিস এই ধরনের বিভিন্ন রোগের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। এককথায় বিভিন্ন মেকানিক্যাল সমস্যা থেকে যেসব রোগের সৃষ্টি হয়, তা থেকে সুস্থ হওয়ার উপায় হচ্ছে ফিজিওথেরাপি।

যেসব কারণে ফিজিওথেরাপি

ঘাড়ের সমস্যা থেকে মাথাব্যথা, ঘাড় লক হয়ে যাওয়া, ঘাড় শক্ত হয়ে গেলে, ঘাড় নাড়াতে কষ্ট হলে, কাঁধে ব্যথা হলে, দৈনন্দিন বদভ্যাসে পিঠে ব্যথা হলে, কোমরে ব্যথা হলে, মেরুদণ্ডে ব্যথা হলে, স্ট্রোক-পরবর্তী সমস্যায়, প্যারালাইসিসজনিত সমস্যায়, মাংসপেশি অবশ ও শুকিয়ে গেলে, বাতের ব্যথা হলে, কাজের চাপে পায়ে ব্যথা হলে, পায়ের গোড়ালির ব্যথায়, আঘাত ছাড়াই হাতে-পায়ে ব্যথা হলে, হাড় ক্ষয় ও হাড়ের বৃদ্ধিজনিত ব্যথায়, জয়েন্ট শক্ত হওয়া ও ফুলে গেলে, হাত-পা ঝিনঝিন করলে বা ব্যথা হলে, মুখ বাঁকা হয়ে গেলে, জিবিএস রোগের কারণে পুরো দেহ অবশ হয়ে গেলে, খেলতে গিয়ে আঘাত পেলে বা হাত-পা মচকে গেলে, অপারেশন-পরবর্তী সমস্যায়, পুড়ে যাওয়ার পর হাত-পা শক্ত হয়ে গেলে,‍ শিশুর হাত ও পায়ের জন্মগত ত্রুটি থাকলে, গর্ভাবস্থায় পায়ের শিরা ফুলে গেলে, জন্মগত পা বাঁকা রোগের চিকিৎসায়, চোয়ালে ব্যথা হলে, ডিমেনশিয়া বা ভুলে যাওয়া প্রতিরোধে ফিজিওথেরাপি নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এ ছাড়া চিকিৎসক মনে করলে আরও কিছু রোগের জন্য ফিজিওথেরাপির পরামর্শ দিতে পারেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন