You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বস্তা সুতাতেই আটকে আছে পাটশিল্প

পাট বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির অংশ। স্বাধীনতার পরের দেড় যুগ পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে পাটের অবদানই ছিল মুখ্য। তবে সময়ের সঙ্গে সব ক্ষেত্রে পরিবর্তন এলেও পাটশিল্পে বিশেষ পরিবর্তন হয়নি। ফলে এ খাতকে পেছনে ফেলে এগিয়ে গেছে অন্যান্য খাত। যদিও পাটকলের সংখ্যা বেড়েছে। কিন্তু পাটপণ্যে তেমন বৈচিত্র্য আসেনি। আগের মতোই কাঁচাপাট, সুতা ও বস্তার ব্যবসাই করছে বেশিরভাগ পাটকল। হাতেগোনা কয়েকটি পাটকল বহুমুখী পণ্য ও উপকরণ তৈরি করছে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে পাটজাত পণ্যের চাহিদার তুলনায় তা খুবই সামান্য।

সংশ্নিষ্টরা বলছেন, ১৯৪৯ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত দেশে ৭৭টি পাটকল স্থাপিত হয়। স্বাধীনতার পরে এসব জাতীয়করণ করা হয়। আশির দশকে প্লাস্টিক আসার পর পাটপণ্যের চাহিদা কমে যায়। তখন থেকেই সরকারি পাটকলগুলো সমস্যাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। ফলে একের পর এক বন্ধ করা হতে থাকে সরকারি পাটকলগুলো। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পাটকল এখন অতীত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন