করোনায় দরিদ্র হয়ে পড়া পরিবারের শিশুদের বাঁচানোর উপায় কী

প্রথম আলো লায়লা খন্দকার প্রকাশিত: ০৫ মার্চ ২০২২, ১৮:৪৫

পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি) ও ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) পরিচালিত এক জরিপে জানা যায়, ২০২১ সালের আগস্ট মাসে বাংলাদেশে নতুন দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ৩ কোটি ২৪ লাখে পৌঁছেছে। ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে পিপিআরসি ও বিআইজিডি ‘ট্রেন্ডস ইন কোভিড ইম্প্যাক্ট অন লাইভলিহুড, কোপিং অ্যান্ড রিকভারি’ শীর্ষক গবেষণা পর্যায়ক্রম করে যাচ্ছে।


আমরা কি নতুনভাবে দরিদ্র হয়ে যাওয়া পরিবারগুলোর শিশুদের অবস্থা সম্পর্কে জানি? বাংলাদেশে বিভিন্ন বিষয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্যের অভাব রয়েছে। তবে গণমাধ্যমের প্রতিবেদন এবং মাঠপর্যায়ে কাজ করা সংস্থাগুলোর জরিপ অনুযায়ী, কোভিড-১৯ মহামারির সময় বাল্যবিবাহ, শিশুশ্রম ও বিদ্যালয় থেকে শিশুদের ঝরে পড়ার হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে গেছে। এর অন্যতম প্রধান কারণ দারিদ্র্য। পাশাপাশি দীর্ঘ সময় ধরে বিদ্যালয় বন্ধ থাকার কারণে শিশুরা অপূরণীয় ক্ষতির শিকার হয়েছে।


দারিদ্র্য শিশুদের মানসিক, শারীরিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের জন্য ক্ষতিকর। শুধু আয়ের ওপর ভিত্তি করে দারিদ্র্য নিরূপণ শিশুদের জীবনে দারিদ্র্যের প্রভাব বোঝার জন্য যথেষ্ট নয়। এই পদ্ধতি অনুযায়ী, দারিদ্র্যের সমাধান হলো আয় বৃদ্ধি করা। তবে আয় বাড়লেই যে শিশুর সামগ্রিক কল্যাণ হবে তা কিন্তু নয়, কারণ সেটা শিশুর শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের জন্য খরচ করা হবে, তার নিশ্চয়তা নেই। উপরন্তু তা কখনো শিশুর জন্য নেতিবাচক হতে পারে। যেমন মা-বাবার উপার্জন করার জন্য কিশোরী মেয়েটিকে বিদ্যালয় থেকে ছাড়িয়ে ছোট ভাই-বোনের দেখাশোনার দায়িত্ব নিতে হতে পারে। শিশুশ্রমের কারণেও পরিবারের আয় বাড়তে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও