ঘুষ লেনদেন: ডিআইজি মিজানের ৩ বছর সাজা, দুদকের বাছিরের ৮ বছর
একজন ছিলেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বড় কর্তা, আরেকজন দুর্নীতি দমনের যোদ্ধা। ৪০ লাখ টাকার ঘুষের লেনদেনে জড়িয়ে এখন তাদের দুজনকেই জেল খাটতে হবে।
এর মধ্যে পুলিশের বরখাস্ত উপ-মহাপরিদর্শক মিজানুর রহমানকে দণ্ডবিধির ১৬৫ এ ধারায় ৩ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
আর দুর্নীতি দমন কমিশনের পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে দণ্ডবিধির ১৬১ ধারায় ৩ বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি মুদ্রা পাচার আইনে ৫ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড, ৮০ লাখ জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের সাজা দেওয়া হয়েছে।
তবে দুই ধারার সাজা একসঙ্গে খাটতে হবে বলে বাছিরকে সব মিলিয়ে ৫ বছর জেল খাটতে হবে। দুজনের ক্ষেত্রেই হাজতবাসের সময় বাদ যাবে।
ঢাকার ৪ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ নাজমুল আলম বুধবার আলোচিত এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
এর আগে মিজানকে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে এবং বাছিরকে নারায়ণগঞ্জ থেকে আদালতে হাজির করা হয়। বেলা ১১টার পর তাদের তোলা হয় কাঠগড়ায়।