কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কিডনির পাথর: লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিরোধের উপায়

পৃথিবীর প্রাকৃতিক খনিজ উপাদান নিয়ে প্রকৃতিতে যেমন পাথর তৈরি হচ্ছে, মানবদেহের উপাদান ও খনিজ দিয়ে আমাদের শরীরের কয়েকটি অঙ্গে পাথর তৈরি হতে পারে। যেমন: পিত্তথলি, কিডনি, অগ্ন্যাশয়ে পাথর হতে পারে। কিডনি ও মূত্রথলির পাথর আমাদের দেশে প্রায়ই দেখা যায়।

কিডনির পাথর কেন হয়?

কিডনিতে পাথর তৈরির কারণ জানার জন্য অনেক গবেষণা হয়েছে এবং চলছে। সাম্প্রতিক ধারণা হলো, প্রস্রাবে দ্রব অত্যধিক ঘন হলে পাথরের কণা বা ক্রিস্টাল তৈরি হয়। এ অবস্থা সৃষ্টি হয় যদি শরীর থেকে প্রতিনিয়ত পানি কমে যায় (ডিহাইড্রেশন)।

পাথর তৈরির প্রধান কারণ ডিহাইড্রেশন। যাঁরা গরম আবহাওয়ায় কাজ করেন এবং পর্যাপ্ত পানি পান করেন না, তাঁদের শরীরে পানির পরিমাণ কমে পাথর তৈরির আশঙ্কা বেশি। তাই মরুভূমিতে, মধ্যপ্রাচ্যের গরম দেশগুলোতে এমনকি আমাদের এই উপমহাদেশের কিছু কিছু স্থানে প্রচুর কিডনি পাথরের রোগী পাওয়া যায়। এ ছাড়া প্রস্রাবে বারবার সংক্রমণ থেকেও পাথর হতে পারে। শরীরের কিছু খনিজ উপাদান, যেগুলো পাথর তৈরিতে বাধা দেয় (ইউরিনারি স্টোন ইনহিবিটরস) সেগুলো প্রস্রাবে কমে গেলেও কিডনিতে পাথর হওয়ার আশঙ্কা থাকে। যেমন: প্রস্রাবে সাইট্রেট, ম্যাগনেশিয়াম, জিংকের পরিমাণ কমে গেলে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন