কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সার্চ কমিটি নয়, গুরুত্ব দিতে হবে নির্বাচনকালীন সরকারের ওপর

প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য জাতীয় সংসদে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার আইন-২০২২’ পাশ হয়েছে। সংবিধানের ১১৮ (১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সংসদে এ সংক্রান্ত বিল উত্থাপনের পর দুটি সংশোধনীর পর বিলটি পাশ হয়। এ নতুন আইন অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি ৬ সদস্যবিশিষ্ট সার্চ কমিটি গঠন করেন।

এ কমিটিতে রয়েছেন বিচারপতি, আমলা এবং রাষ্ট্রপতির মনোনীত দুজন ব্যক্তিত্ব। এর গঠন প্রক্রিয়া দেখে অনেকেরই ভালো লাগছে না। তাদের মতে, এ কমিটির মধ্যে সরকারের বেতনভুক কর্মচারী এবং দলীয় পরিচিতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব কম থাকলে ভালো হতো। এমন সব ব্যক্তিত্ব দিয়ে সার্চ কমিটি গঠন করতে পারলে ভালো হতো, যাদের ওপর জনগণের আস্থা আছে এবং যারা অনেকটা নিরপেক্ষ ধরনের ব্যক্তিত্ব।

এ কথা সর্বজনবিদিত, সরকারের বেতনভুক আমলারা এমন কাজ করতে চাইবেন না যাতে তারা সরকারের বিরাগভাজন হন। তা ছাড়া যারা নির্বাচন সম্পর্কে এবং নির্বাচন কমিশন সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন, এমন ব্যক্তিত্বের সমাবেশ সার্চ কমিটিতে হলে ভালো হতো। কারণ, এমন জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিত্বরা বুঝতে পারতেন, ইসিতে নিয়োগের জন্য কেমন ধরনের ব্যক্তিত্বদের নাম দেওয়া উচিত।

নতুন আইন অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি দুজন ব্যক্তিত্বের নাম সার্চ কমিটিতে দিয়েছেন। তাদের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখে বলা যায়, তাদের একজন নির্বাচন ও নির্বাচন কমিশনের চেয়ে সাহিত্য বিষয়ে অধিক ওয়াকিবহাল। অন্যজন নির্বাচন ও নির্বাচন কমিশন সম্পর্কে জ্ঞান রাখলেও তিনি নির্বাচন এবং নির্বাচন কমিশনে দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ ড. এটিএম শামসুল হুদা কমিশনের একজন কমিশনার ছিলেন। পরে তিনি একটি বড় দল থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে মনোনয়ন চেয়ে ব্যর্থ হন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন