কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

‘মারের পর জখমে মরিচ লাগিয়ে দিত’

প্রথম আলো শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল প্রকাশিত: ২৫ জানুয়ারি ২০২২, ১৬:৩৮

‘টয়লেটে ঢুকিয়ে হাত-পা বেঁধে মার দিত। মারের পর জখমে মরিচ লাগিয়ে দিত। দেয়ালে মাথা বাড়ি মারত। খাবার দিত কম। এইটুকু ভাত, আর এইটুকু তরকারি। আমি আর কথা বলব না। আমি শুধু বিচার চাই। আমার সঙ্গে যা করেছে, তার জন্য শাস্তি চাই।’


এভাবে কথাগুলো বলল ফারজানা আক্তার। গত রোববার বিকেলে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিছানায় বসে কথাগুলো বলে সে।


ফারজানার হাড্ডিসার শরীর। শরীরের তুলনায় পেট ফুলে আছে বেশ। মাথার চুল ছোট করে কাটা। মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষতচিহ্ন। কনুইয়ে পোড়া দাগ। কানেও আছে আঘাতের প্রভাব।


ফারজানার চোখ দুটো গর্তে ঢুকে গেছে। সে উত্তেজিত হয়ে যখন কথা বলে, তখন মনে হয়, গর্ত থেকে চোখ দুটো বের হয়ে আসবে।


ফারজানার প্রকৃত বয়স এখন কত, তা তাকে দেখে বোঝা যায় না। পাশে বসা মা বললেন, ১৭ বছর। ফারজানা প্রতিবাদ করে বলে, এত বেশি না। বড়জোর ১৫ বছর।


ছোট বয়সে ফারজানাকে রাজধানীর এক বাসায় কাজে দিয়েছিলেন তার মা-বাবা। ফারজানার অভিযোগ, এলিফ্যান্ট রোডের ওই বাসায় সে চরম নির্যাতনের শিকার হয়েছে। মারধরের সময় চিৎকার করলে বা কাউকে বললে তার মা-বাবাকে মেরে ফেলার ভয় দেখানো হতো। তাই সে সব নির্যাতন সহ্য করছিল।


১৭ জানুয়ারি রাতে ফারজানাকে ওই বাসা থেকে উদ্ধার করে পুলিশ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও