কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চলচ্চিত্রের সম্মান ও গৌরবের জায়গাটা ফিরিয়ে আনতে চাই

অভিনয়ের পাশাপাশি নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন নিয়েই নিজেকে ব্যস্ত রেখেছিলেন। এবার দেখা গেল আপনি চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে প্যানেল দিয়েছেন। সমিতি কি এতটাই অনিরাপদ হয়ে ওঠল যে আপনাকে নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের পাশাপাশি চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি নিয়েও ভাবতে হচ্ছে।

দেশে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও চলচ্চিত্রের অন্য যেসব সমিতি আছে-এসবের মধ্যে অনৈক্য রয়েছে। চলচ্চিত্রশিল্পের উন্নয়নের এই অনৈক্য দূর করা জরুরি। ঐক্য না থাকার কারণে চলচ্চিত্র নির্মাণ আশঙ্কাজনক হারে কমে গেছে। চলচ্চিত্র বেশি নির্মাণ না হওয়ার কারণে সিনেমাহল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। দেশের সিনেমাহলের জন্য এক হাজার কোটি টাকা দিলেও হলমালিকেরা সেই টাকা নেওয়ার সাহস পাচ্ছে না। কারণ, মুক্তি দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত চলচ্চিত্র নেই। হলমালিকদের বক্তব্য, সিনেমাই যেখানে নেই, সেখানে কেন সুদে টাকা নেব? একটা উদাহরণ দিয়ে বলতে চাই, আমরা শিল্পীরা কিন্তু সব সময় চলচ্চিত্রের উন্নয়নের চেষ্টা করি। তবে বর্তমান শিল্পী সমিতি সেই কাজ করছে না। সবার মনে আছে কি না জানি না, আমরা ক্যাপাসিটি ট্যাক্স দূর করার জন্য আন্দোলন করেছি। সেই ট্যাক্সের আন্দোলনে আমাদের রাজ্জাক ভাই, আলমগীর ভাই, ফারুক ভাই, পারভেজ ভাই, আমিসহ-আমরা কিন্তু মারও খেয়েছি। পরবর্তী সময়ে আন্দোলন সাকসেস হয়েছে। সাকসেস হওয়াতে ছবির সংখ্যা বেড়েছে। এমন সংখ্যা বেড়েছিল যে শুটিংয়ের সময় এফডিসির ক্যামেরা সেকশন থেকে ক্যামেরা নিতে হলে ঘুষ দিয়ে রাখতে হতো। লাইট নিতে গেলেও একই অবস্থা হতো। আমাদের শিল্পী-সম্মানীও বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে যায়। আমাদের তখন একদম রমরমা অবস্থা। ডাইরেক্টর, প্রডিউসার, আর্টিস্ট, টেকনিশিয়ানরা রমরমা অবস্থা পার করেছি। সেই জায়গা থেকে বলতে চাই, ফিল্মের যেকোনো ক্রাইসিস যখনই আসে, তখন শিল্পীরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করে, তাদেরকে মানুষ চেনে। তাদের ডাকে মানুষ রাস্তায় আসে। এমনকি সরকার ও সরকারের আমলারা শিল্পীদের চেনেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন