You have reached your daily news limit

Please log in to continue


থিয়েটারের ৫০ বছর এবং আগাম তাগিদ

পৃথিবীতে এমন পেশা আছে যেখানে পরিচালক ও কর্মী দিনের পর দিন, বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ দুঃখ-কষ্ট-আনন্দ-বঞ্চনা নিয়ে কাজ করে যান, অথচ তাঁদের মেলে না কোনো অর্থ। নিজের পকেটের পয়সা দিয়ে এ কাজগুলো করে একধরনের তৃপ্তিও পান তাঁরা। হয়তো কারও কারও ভাগ্যে পদক, সম্মাননাও মিলে যায়; কিন্তু জীবিকা হয় না। এই অদ্ভুত এক কাজের ক্ষেত্র মঞ্চনাটক।

প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন জায়গায় এই নাটক হয়ে চলেছে। অভিনয়ে ক্লান্তি নেই, নতুন প্রেরণায় আবার জেগে উঠছেন শিল্পীরা। কিন্তু এর-ও একটা শেষ আছে। স্বাধীনতার ৫০ বছর হয়েছে, মঞ্চনাটকেরও ৫০ বছর হবে ফেব্রুয়ারি মাসে। এই ৫০ বছরের ইতিহাস এক অভূতপূর্ব জাগরণের ইতিহাস। একেবারে শূন্য থেকে বাংলাদেশের নাটক একটা বিশ্বমানে গিয়ে পৌঁছেছে। অপ্রতুল, অনুগ্রহভিত্তিক অনুদানে হাঁটি হাঁটি পা পা করে নয়, একটা বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে নাটক একটি উচ্চমানের শিল্পে পরিণত হয়েছে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন এবং ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউট। দেশ-বিদেশের বহু সৃজনশীল নাট্যকর্মীর পদচারণে মুখরিত হয়েছে আমাদের মঞ্চ। কিন্তু একজন কর্মীও বলতে পারবেন না, সম্পূর্ণভাবে মঞ্চনাটকের ওপর ভিত্তি করে তাঁর জীবিকা অর্জন করতে পারেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন