কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বাংলাদেশের কভিড অভিজ্ঞতা :সাত ঐকমত্য

সমকাল ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য প্রকাশিত: ১৬ জানুয়ারি ২০২২, ০৮:২৫

বাংলাদেশে কভিড সংক্রমণ, এর ব্যবস্থাপনা এবং অভিঘাতের ওপর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও গবেষণা সংস্থা কাজ করেছে। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি), এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম, বিআইজিডি, পিপিআরসি, সানেমসহ বেশকিছু প্রতিষ্ঠান গত দুই বছরে বিভিন্ন সময়ে জরিপ পরিচালনা করেছে। এসব প্রতিষ্ঠান বিশেষজ্ঞদের নিয়ে সংলাপ বা আলোচনার আয়োজনও করেছে। নাগরিক প্ল্যাটফর্ম ও সিপিডি বেশ কয়েকটি ফোকাস গ্রুপ এবং এক্সপার্ট গ্রুপ আলোচনা করেছে। সব আলোচনা ও পর্যালোচনায় কতগুলো বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিভাত হয়। 


বাংলাদেশে প্রথম কভিড সংক্রমণ শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। কভিডের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয় গত বছর মার্চের তৃতীয় সপ্তাহে। দুটি ঢেউয়ের পর গত বছরের শেষদিকে এসে বাংলাদেশে কভিড শনাক্ত ও মৃত্যুহার একেবারেই কমে গিয়েছিল। নতুন বছরের শুরুতে আবার সংক্রমণ বাড়ছে এবং কভিডের নতুন ধরন ওমিক্রন বিশ্বব্যাপী নতুন করে উদ্বেগ ছড়াচ্ছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে কভিডের অভিজ্ঞতার ওপর ঐকমত্যের বিষয়গুলো নীতি ব্যবস্থাপনার পরিপ্রেক্ষিতে তুলে ধরা এই মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছি। 


আমার বিবেচনায় অন্তত সাতটি বিষয়ে সবার মধ্যে ঐকমত্য রয়েছে। প্রথমে কভিডের পরিপ্রেক্ষিত নিয়ে বলতে চাই। পরিসংখ্যান পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সংক্রমণের হার বিবেচনায় বাংলাদেশ পরিমিত ধরনের কভিড আক্রান্ত দেশ, যেখানে তুলনামূলক মৃত্যুহার কম। তবে টিকাদানে বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে। জনসংখ্যার একটি বড় অংশ এখনও প্রথম ডোজ টিকা নেয়নি। বাংলাদেশে কভিডের প্রভাবে আগে থেকে থাকা কিছু দুর্বলতা বা ভঙ্গুরতা আরও প্রকট হয়। অন্যদিকে, সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের ওপর অভিঘাত ছিল তুলনামূলক বেশি। অনেক মানুষ কভিডের কারণে নানাভাবে ক্ষতির মুখে পড়ার কারণে 'নব্য দারিদ্র্যের' সৃষ্টি হয়। 


দ্বিতীয় সামষ্টিক অর্থনীতির ওপর অতিমারির প্রভাব নিয়ে। সব বিশ্নেষকই একমত, অতিমারির সময় সামষ্টিক অর্থনীতিতে এক ধরনের স্থিতিশীলতা ছিল। মোট দেশজ উৎপাদন-জিডিপি প্রবৃদ্ধি ইতিবাচক ছিল। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে ২০১৯-২০ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৫ শতাংশ। আর গত অর্থবছরে (২০২০-২১) প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ। এ ছাড়া সংক্রমণের সময় রেমিট্যান্স বেড়েছিল। খাদ্য উৎপাদন পরিস্থিতি সন্তোষজনক ছিল। তবে প্রথম ঢেউ শুরুর পর রপ্তানি কমে যায় এবং বেসরকারি বিনিয়োগ ধীর হয়ে পড়ে। যদিও ২০২১ সালে রপ্তানি পরিস্থিতির উন্নতি হয় এবং সে ধারা বজায় রয়েছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও