বাংলাদেশের মানবাধিকার প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের তৎপরতা বেশ চোখে পড়ার মতো। পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হচ্ছে, টক শোতে হচ্ছে আলোচনা। খবরে প্রকাশ: সরকার যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পক্ষে কাজ করার জন্য লবিস্ট নিযুক্ত করেছে। প্রেসিডেন্ট বাইডেন তাঁর ‘গণতন্ত্র’ সম্মেলনে বাংলাদেশকে ডাকেননি। বাংলাদেশের র্যাবের কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তাকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে!
এই প্রেক্ষাপটে অনেকেই বলছেন, মানবাধিকারের সবক আর যার কাছেই নিই না কেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে নিতে আমরা রাজি নই, যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার নিয়ে কথা বলার অধিকার নেই। এ ধরনের বক্তব্যকে ফেলে দেওয়া যাচ্ছে না। বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি যা–ই হোক, মানবাধিকার প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের কথা বলার অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তোলার যৌক্তিক কারণ রয়েছে