উইন্টার ফরমালে ছেলেদের সাজ
একটা সময় অফিস লুক বলতেই ফরমাল পোশাককে বোঝানো হতো। এ ধারায় এসেছে কিছুটা পরিবর্তন। কাজের ধরন অনুযায়ী এখন নির্ধারিত হয় পোশাক। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে এর বিকল্প নেই বললেই চলে। আবার অনেক পার্টি এবং মিটিংয়েও থাকতে হয় ফরমাল। এ জন্য পোশাকের ডিজাইন থেকে শুরু করে লক্ষ রাখা চাই কাপড়ের মান এবং রঙেও। যদিও তা ছেলে ও মেয়েদের ক্ষেত্রে ভিন্ন। তবে সবার আগে যা প্রাধান্য পায়, তা হচ্ছে ঋতু। শীতে এবং গ্রীষ্মে ফরমালের ধরন আলাদা। শীতে ব্লেজার, জ্যাকেট, কটি বা স্যুট—এগুলো ফরমাল বা সেমিফরমাল পোশাক হিসেবেই বেশি প্রচলিত। ফরমালের ক্ষেত্রে টেইলার মেড পোশাকই শ্রেয়। পোশাক তৈরি করিয়ে নেওয়ার আগে এ জন্য অবশ্যই কিছু বিষয় খেয়াল রাখা প্রয়োজন। ফরমাল মানে একদম টিপটপ ফিটফাট হওয়া চাই। তাই দরজির ওপর সব ছেড়ে দিলে চলবে না। খেয়াল রাখতে হবে ট্রেন্ডি কাট বা প্যাটার্নে। শার্ট-প্যান্টের ডিজাইন দরজিকে বুঝিয়ে দিতে হবে ভালো করে।
ছেলেদের পোশাকের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি
- শার্ট বেশি ঢিলেঢালা যেমন মানানসই নয়, তেমনি বেশি ফিটেডও নয়। এখানে ফ্যাশনের চেয়ে স্টাইলকে প্রাধান্য দিতে হবে। সঙ্গে স্বচ্ছন্দ ও আরাম অতি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচ্য। শার্টের সঠিক ফিট পেতে সবার আগে ঠিক রাখতে হবে শোল্ডারের মাপ। শোল্ডার এবং আর্মহোলের সেলাই যথাস্থানে রাখতে হবে। নিচে নামিয়ে ফেলা যাবে না ।
- হাতা ফিটিং না হলে ফরমালে পরতেই পারবেন না।
- শার্টের টপ স্টিচ (ওপরের যে সেলাইগুলো দেখা যায়। যেমন সাইডের সেলাই, কাঁধের সেলাই, প্লাকেটের সেলাই ইত্যাদি) যেন অবশ্যই আঁকাবাঁকা না হয়।
- ট্যাগ:
- লাইফ
- স্মার্ট পোশাক
- ছেলেদের ফ্যাশন