বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের অস্থিরতায় করণীয়

দেশ রূপান্তর নিতাই চন্দ্র রায় প্রকাশিত: ২৯ নভেম্বর ২০২১, ১০:৫১

করোনাভাইরাস মহামারীর সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে সৃষ্ট প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে উৎপাদন, বণ্টন, সরবরাহ শৃঙ্খলে এক ধরনের সংকট সৃষ্টি হয়েছে। ফলে বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের মূল্যে বিরাজ করছে অস্থিরতা। এজন্য খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ছে অস্বাভাবিক হারে। বাংলাদেশ এর ব্যতিক্রম নয়। এরই মধ্যে সব ধরনের খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ বাজারে। যে ব্রি-২৯ জাতের চাল বর্তমানে ময়মনসিংহের বিভিন্ন খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি দরে, সেই চাল এক বছর আগে বিক্রি হয়েছে ৩৫ টাকা কেজি দরে। বর্তমানে যে মসুর ডাল ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, তা দেড় থেকে দুই মাস আগেও বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকা কেজি দরে। খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে পোলট্রি ফিড, মাছ ও গবাদিপশুর খাবারের দাম। যার প্রভাব পড়েছে মাছ, মাংস ও ডিমের দামের ওপর। জ¦ালানি তেলের সাম্প্রতিক মূল্যবৃদ্ধিতে সামনের দিনগুলোতে খাদ্যপণ্যের মূল্য আরও বৃদ্ধির আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ অবস্থায় খাদ্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে উৎপাদন বাড়ানো, বণ্টন ও সরবরাহ চেইন স্বাভাবিক রাখার পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও