‘একবার আমরা মিয়ানমার সীমান্তের দিকে নৌকা নিয়ে গেলাম ডাকাতি করতে। মিয়ানমার সীমান্তে ইলিশের ট্রলার বেশি পাওয়া যায়। একটা ট্রলার ডাকাতি করতে পারলে ৩-৪ লাখ টাকা পাওয়া যায়। আমরা ছিলাম ১০ জন। এই ১০ জনের হাতেই ১০টা অস্ত্র। কিন্তু ডাকাতি না করে আমরা তিন জন বেইমানি করলাম সহযোগীদের সঙ্গে। সবার অস্ত্র ক্লোজ করে নিলাম কৌশলে। সুন্দরবনে ফিরে এসে আক্রমণ করলাম লিডারের নৌকায়। সবাই পলাইলো। নৌকা আর অস্ত্রের দখল নিয়ে গঠন করলাম নতুন বাহিনী। নাম দিলাম মাস্টার বাহিনী।’
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
‘লিডারকে গুলি করে নৌকা দখলে নিয়েছিলাম’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন