পাকা সেতুটি ২০১৭ সালের বন্যায় দেবে গেছে। এরপর ওই সময় পানির তোড়ে সেতুর দুই পাশের কাঁচা সংযোগ সড়ক ভেঙে গেলে জনচলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বাধ্য হয়ে এলাকার লোকজন সেতুর দুই পাশে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে সাঁকো নির্মাণ করে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল শুরু করেন।
ওই সাঁকো দিয়ে সাতটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাসহ উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছেন অন্তত আট হাজার মানুষ। এ সেতু রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়নের আজমখাঁ গ্রামের পাশে মানাস নদে অবস্থিত।