সফলভাবে ‘জিরো’ ভূমিকায় বুদ্ধিজীবীরা
হাত ধুয়ে ভেতরে প্রবেশ করলেন তিনি৷ অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেছেন৷ পেশা ইট-বালুর ছোট্ট ব্যবসা৷ ভদ্রলোকের নাম মো. শহীদ৷ ঢাকার কামরাঙ্গীরচরে বুড়িগঙ্গা গণপাঠাগার নামে যে বেসরকারি লাইব্রেরি রয়েছে, সেটার সাধারণ সম্পাদক৷ তার সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল ২০১৬ সালের ২৩ আগস্ট মঙ্গলবার দুপুরে৷
গত পাঁচ বছরে এই মো. শহীদ আমার মনের উঠানে বারবার পায়চারি করেছেন৷ আজ সুযোগ হলো তাকে নিয়ে কিছু লেখার৷ কামরাঙ্গীরচরে কেন পাঠাগার প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন পড়ল, সে প্রশ্নের জবাব তিনি দিলেন৷ যত দূর মনে পড়ে, তিনি বলেছিলেন, চরে লোকসংখ্যা বাড়ছে৷ নানান জায়গার ছেলে ছোকড়ারা এসে ভিড় জমাচ্ছে৷ এরা যাতে বিগড়ে না যায়, লেখাপড়ার পরিবেশের মধ্যে থাকে সে জন্যই গণপাঠাগার প্রতিষ্ঠা৷