উত্তরাধিকার সূত্রে পাকিস্তানি শাসকরা ব্রিটিশের তৈরি যে রাষ্ট্রটি পেয়েছিল, সেটা ছিল আদ্যোপান্ত আমলাতান্ত্রিক। সম্রাট-সম্রাজ্ঞীরা থাকতেন লন্ডনে, তাদের হয়ে রাষ্ট্রশাসনের ও প্রজাশোষণের কাজটা করত আমলারা ওপরেরগুলো ব্রিটিশ, নিচেরগুলো স্থানীয়। আমরা লড়াই করেছি আমলাতান্ত্রিক ওই রাষ্ট্রকে কেবল কেটে ছোট করার জন্য নয়, তাকে ভেঙে ফেলে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্যই। সেটা সম্ভব হয়নি। নতুন রাষ্ট্র বরং আগের চেয়েও বেশি মাত্রায় আমলাতান্ত্রিক হয়েছে। এ রাষ্ট্রে যারা শাসন করেন তারা আমলাদের ওপরই নির্ভর করেন, জনপ্রতিনিধিদের ওপরে না-করে। তা ছাড়া প্রকৃত জনপ্রতিনিধি তো পাওয়াই যায় না। আমলাতন্ত্রের সবচেয়ে তৎপর অংশটি হলো গিয়ে গোয়েন্দা বাহিনী। অতীতকালের রাজা-বাদশাহদের মতোই একালের সরকারপ্রধানরাও খবরাখবর যা পান গোয়েন্দাদের মাধ্যমেই। বাংলাদেশের গত পঞ্চাশ বছরের ইতিহাস আসলে পুঁজিবাদী উন্নতির এবং আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থার শক্তি বৃদ্ধির নিরবচ্ছিন্ন ইতিহাস।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
অপ্রতিরোধ্য আমলাতন্ত্র
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন