![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2021-06%252F68349655-5eef-4520-9623-1a06fb88f3fe%252FBudget_palo.png%3Frect%3D0%252C28%252C1120%252C588%26w%3D1200%26ar%3D40%253A21%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26mode%3Dcrop%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2020-11%252F54141ce1-65f9-4c75-b13f-9fdce8bbd3dc%252Ffacebook_post_banner__1_.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_width_pct%3D1)
বাজেট যেন অবাস্তব সংখ্যার গালভরা উপস্থাপনা
করোনা মহামারিতে সার্বিক অর্থনীতির স্বাভাবিক প্রবাহ না থাকলেও আগামী অর্থবছরে ৬৪ হাজার ৬৯৮ কোটি বাড়িয়ে ৬ লাখ কোটি করা হয়েছে। বছর বছর অর্ধলক্ষ কোটি টাকা বাড়ানোর মুখস্থ বিদ্যার নিয়ম ঠিক থাকলে এটা ২০২২-২৩ অর্থবছরে হবে সাড়ে ছয় লাখ কোটি এবং পরের বছরে ছাড়িয়ে যাবে সাত লাখ কোটিতে। বাজেট যেন গণিত ও হিসাববিজ্ঞান নয়, বরং ইচ্ছামাফিক সংখ্যা উপস্থাপনের ফাজলামো।
যেখানে আগামী অর্থবছরে এনবিআরের আড়াই লাখ কোটির বেশি আয়ের সম্ভাবনা ক্ষীণ, সেখানে বাজেটে সোয়া তিন লাখের বেশি মিথ্যা একটা সংখ্যার প্রাক্কলন কেন? অর্থবছরের শুরুতে প্রাক্কলিত এবং শেষে সংশোধিত বাজেট অবাস্তব সংখ্যার বিশ্রী ধারাবাহিকতা মাত্র। শুরুতে চাপ তৈরি জন্য না হয় একটা বর্ধিত প্রাক্কলনের সংস্কৃতি থাকা স্বাভাবিক, কিন্তু তার পার্থক্য এমন আকাশ-পাতাল হবে কেন?