বাংলাদেশে গত বছরের অক্টোবর মাসে র্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি দেয়া হয়েছিল। এর দুই মাস পর ডিসেম্বর মাসে প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে অ্যান্টিজেন টেস্ট শুরু হয়। গত সপ্তাহখানেক হল র্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষার সংখ্যা ধীরে ধীরে বাড়ানো হয়েছে। বিশেষ করে সীমান্তবর্তী অঞ্চলে সংক্রমণ বৃদ্ধি এবং ডেল্টা ধরনের করোনাভাইরাস বা ভারতীয় ভেরিয়েন্ট বাংলাদেশে শনাক্ত হওয়ার পর অ্যান্টিজেন টেস্টের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
বাংলাদেশে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট যে কারণে বাড়ানো হচ্ছে
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন