You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কর্মক্ষেত্রে নারীর সুবিধা-অসুবিধা

সবার জীবনে ভবিষ্যৎ নিয়ে স্বপ্টম্ন থাকে। আমিও ছোট্ট স্বপ্টম্ন দেখেছিলাম- পড়াশোনা করে ভালো চাকরি করব। বিশ্ববিদ্যালয়ে এমকম (ফিন্যান্স) পড়তে পড়তে পত্রিকায় বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞাপন দেখতে থাকি। নজরে এলো এক গ্রুপ অব কোম্পানিতে হেড অব অ্যাকাউন্টসের চাকরির বিজ্ঞাপন। ভাবলাম দরখাস্ত করেই দেখি। প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করি তা আমার বাবা চাইতেন না। তার পরও সাহস করে দরখাস্ত করলাম এবং ইন্টারভিউতে ডাকা হলো। ইন্টারভিউ দিয়ে চাকরিও পেয়ে গেলাম। একটু অবাক হলাম- এত বড় পদে কোনো অভিজ্ঞতা ছাড়াই নিয়ে নিলো! এক সপ্তাহের মধ্যে প্রথম দিন অফিসে গেলাম; কিন্তু কাজ বুঝিয়ে দেওয়া হলো না। দ্বিতীয় দিনও গেল। তৃতীয় দিন ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে গিয়ে বিষয়টি জানতে চাইলাম। তিনি বললেন, কয়েকদিন পর কাজ বুঝিয়ে দেওয়া হবে, এর মধ্যে আমার সঙ্গে কাজ করুন। তারপর দেখলাম তিনি আমাকে তার পারসোনাল কাজ দিয়েছেন। একটু বিরক্তবোধ করি। এরই মধ্যে কোম্পানির একটি প্রজেক্টের কনসালট্যান্ট আমাকে বললেন- মা, তুমি কি এখানে কাজ করতে পারবে? কথাটা শুনে খটকা লাগল। পরদিন অফিসে এসে ব্যবস্থাপনা পরিচালককে বললাম- স্যার, আমাকে যে কাজের জন্য নেওয়া হয়েছে, সেই কাজটা করতে দিন। তিনি বললেন, আপাতত আমি আপনাকে যে কাজ দেবো সেটিই করবেন। শুনে মেজাজটা খারাপ হয়ে গেল। তার মুখের ওপরই বললাম- আমার জন্য নির্ধারিত কাজ দেওয়া না হলে এখানে কাজ করব না। তিনি তখন রেগে গেলেন। আমি রিজাইন দিয়ে চলে এলাম বাসায়। বাসায় এসে আমার বাবাকে বিষয়টি বলতে পারছিলাম না। তিনি আগেই প্রাইভেট চাকরি করতে মানা করেছিলেন। অনেকক্ষণ কান্নাকাটি করে ভাইয়াকে বিষয়টি বললাম। বাবাকে বললাম, ওখানে কাজ ভালো না লাগায় ছেড়ে এসেছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন