কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

স্বাস্থ্যের দুর্গন্ধে দিগম্বর চোর ডাকাতরা নাচে

বাংলাদেশ প্রতিদিন পীর হাবিবুর রহমান প্রকাশিত: ০২ জুন ২০২১, ০০:০০

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৮ ঘণ্টা পরিশ্রম করেন। একদিকে করোনার যুদ্ধ আরেকদিকে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের যাত্রা নির্বিঘ্ন রাখতে সফলতা কুড়ান। দেশের শিল্পপতিরা বিশাল বিনিয়োগে অর্থনীতির অগ্রগতিতে অনবদ্য ভূমিকা রাখতে গিয়ে করের চাপ, ব্যাংকের চড়া সুদের ঋণ বহন করেন। ঘুম হয় না। মাঝারি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা লড়াই করেন। প্রবাসী শ্রমিকের রক্ত পানি করা রেমিট্যান্সে দেশে রিজার্ভ বাড়ে ডলারের। অর্থনীতি মজবুত হয়। কৃষকের পরিশ্রম, মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্ব তদারকিতে কৃষিতে বিপ্লবই হয় না অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে ভূমিকা রাখে। শিল্পপতিরা যেমন বিশাল কর্মসংস্থান তৈরি করেছেন তেমনি শ্রমিক তার ঘর্মাক্ত শরীরে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে উৎপাদনে ভূমিকা রাখছে। দেশের কলকারখানা চালু রয়েছে। করোনার মহাপ্রলয়েও মানুষ লড়াই করছে একদিকে জীবন রক্ষার আরেকদিকে জীবিকার জন্য। জীবন-জীবিকার লড়াইয়ে করোনা মোকাবিলায় দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক, গণমাধ্যমই ভূমিকা রাখছে না ফ্রন্টলাইনের যোদ্ধা হিসেবে চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীরা বীরের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। প্রশাসনসহ পেশাজীবীরাও দক্ষতা দেখিয়েছেন। এমন অদৃশ্য অশুভ শক্তির আঘাত যেমন পৃথিবীতে অতীতে আসেনি তেমনি এমন লড়াইও মানব জাতিকে করতে হয়নি অচেনা শত্রুর বিরুদ্ধে। করোনা কত মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। এমন কোনো পেশাজীবী নেই যারা জীবন দেননি। করোনার মৃত্যুশোক এখনো কাটেনি, করোনার ভয়-আতঙ্ক, যুদ্ধ এখনো থামেনি। কবে এ যুদ্ধ শেষ হবে, কবে করোনার মহাপ্রলয় থামবে কেউ জানে না। কেবল জানে জীবন হাতের মুঠোয় নিয়ে লড়তে হবে, সে লড়াই অবিরাম চলবে। সেভাবেই বিষণœ পৃথিবীর বুকে আমাদের আনন্দহীন প্রাণহীন জীবনে লড়াই চলছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও