‘আল্লায় যদি মারে বাঁচানোর কেউ নেই’, সোনারগাঁয়ে ঘুরতে আসা দর্শনার্থী
‘আল্লায় যদি মারে বাঁচানোর কেউ নেই। আর যদি আল্লায় করোনায় মৃত্যু রাখে তখন কেউ সামনেও আসবে না। তাই জীবনের শেষ ঈদ মনে করে মরার আগে পরিবার নিয়ে একটু আনন্দ করে যাই। যাতে কোনো আফসোস না থাকে। ছেলে-মেয়েদের স্কুল বন্ধ, খেলার মাঠে যেতে দিই না। দীর্ঘদিন ঘরে থেকে মোবাইলে আসক্তি বেড়ে কেমন জানি প্রতিবন্ধীদের মতো হয়ে যাচ্ছে। তাই ঝুঁকি নিয়ে একটু ঘুরতে আসলাম।’ এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন সোনারগাঁয়ের পানাম নগরীতে ঘুরতে আসা রাফেছা বেগম।