করোনাকালের করুণা!
চিকিৎসা পেশার লোকজন মানুষের নাড়ির খবর রাখে। আক্ষরিক অর্থে একজন চিকিৎসক যখন রোগীর নাড়ির গতি (পালস্) দেখার জন্য হাতের কব্জির কিঞ্চিত উপরে স্পর্শ করেন তখনই বুঝেন নাড়ির গতি। আর এ গতি দেখেই রোগীর ভবিষ্যৎটা কোন দিকে যাবে তা তাঁরা আঁচ করতে পারেন। আগের যুগের ডাক্তার, বৈধ্য কবিরাজরা নাড়ীর গতি আর জিহ্বার শুষ্কতা বা আদ্রতা ও চোখের পাতা টেনে তার রং রেখেই চিকিৎসা কর্ম চালাতেন। এতে করে রোগী ও চিকিৎসক উভয়ের মধ্যে একধরনের নৈকট্য তৈরি হতো। পরস্পরের আস্তার জায়গা হতো মজবুত।