চিকিৎসা পেশার লোকজন মানুষের নাড়ির খবর রাখে। আক্ষরিক অর্থে একজন চিকিৎসক যখন রোগীর নাড়ির গতি (পালস্) দেখার জন্য হাতের কব্জির কিঞ্চিত উপরে স্পর্শ করেন তখনই বুঝেন নাড়ির গতি। আর এ গতি দেখেই রোগীর ভবিষ্যৎটা কোন দিকে যাবে তা তাঁরা আঁচ করতে পারেন। আগের যুগের ডাক্তার, বৈধ্য কবিরাজরা নাড়ীর গতি আর জিহ্বার শুষ্কতা বা আদ্রতা ও চোখের পাতা টেনে তার রং রেখেই চিকিৎসা কর্ম চালাতেন। এতে করে রোগী ও চিকিৎসক উভয়ের মধ্যে একধরনের নৈকট্য তৈরি হতো। পরস্পরের আস্তার জায়গা হতো মজবুত।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
করোনাকালের করুণা!
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন