টস ভাগ্যকেও দোষারোপ মমিনুলের
শেষ দিনে ম্যাচ বাঁচানোর আশা বাস্তবসম্মত ছিল না। তবে ৫ উইকেট হাতে নিয়ে আরো ২৬০ রানের প্রয়োজনীয়তায় বাংলাদেশ কতটা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে, সেটিই ছিল দেখার। কিন্তু প্রাভীন জয়াবিক্রমা বাধার দেয়াল তৈরির কোনো সুযোগই দিলেন না। পাল্লেকেলে স্টেডিয়ামে পঞ্চম দিনের সকালে এই বাঁহাতি স্পিনার তুলে নিলেন আরো ৩ উইকেট। প্রথম ইনিংসে ৯২ রানে ৬ উইকেট নেওয়ার পর আবারও ৮৬ রান খরচায় তুললেন ৫ শিকার। প্রথম শ্রীলঙ্কান বোলার হিসেবে অভিষেকে টেস্টে ১০ উইকেট নিয়ে জয়াবিক্রমাই দিনের প্রথম সেশনে ২২৭ রানে থামালেন বাংলাদেশকে। ৪৩৭ রানের প্রায় অসম্ভব লক্ষ্য তাড়ায় নামা সফরকারীদের ২০৯ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে ১-০তে সিরিজও জিতল লঙ্কানরা। ম্যাচে ১৭৮ রানে ১১ উইকেট নিয়ে জয়াবিক্রমাই অবধারিতভাবে ম্যাচের সেরা। প্রথম টেস্টে কৃতিত্বপূর্ণ ড্রয়ের পর এমন বাজে হারেই বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শেষ করল মমিনুল হকের দল।