করোনা নিয়ে প্রায় দু' সপ্তাহ এমআর বাঙুরে ভর্তি আছেন সোনারপুরের প্রৌঢ়। গত এক সপ্তাহে তাঁর অভিজ্ঞতা, পরিষেবায় তেমন অবনতি না-হলেও চিকিৎসক-নার্সের দেখা মিলছে আগের চেয়ে অনেক কম। আরজি করের কোভিড ওয়ার্ডে ভর্তি যুবকের অভিযোগ, প্রেসক্রিপশনে ডাক্তারবাবু সকালের রাউন্ডে এসে ওষুধ বদলে দিলে, সেই নতুন ওষুধ সন্ধ্যার আগে পড়ছে না। 'নার্স দিদিকে ডাকলে তো সাড়াই মেলে না,' মন্তব্য তাঁর।
একই রকম অনুযোগের সুর আইডি-তে চিকিৎসাধীন অনেক রোগীর গলাতেও। এক রোগীর আত্মীয়ের বক্তব্য, 'ফেব্রুয়ারিতে বাবা ভর্তি হয়েছিলেন যখন, তখনও দু'বেলা ডাক্তারবাবু রাউন্ড দিতেন। এখন এক দাদা ভর্তি। শুনছি, একবারের বেশি নাকি রাউন্ড হয় না।' এমন অভিযোগ এখন শুনতে পাওয়া যাচ্ছে বহু কোভিড হাসপাতালেই। চাহিদার তুলনায় অপর্যাপ্ত হলেও, গত কয়েক সপ্তাহে বিপুল সংখ্যক, প্রায় দ্বিগুণের কাছাকাছি শয্যা সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে রাজ্যে। অথচ সেই অনুপাতে এতটুকু বাড়েনি মানবসম্পদ। বিশেষজ্ঞদের মতে, পরিষেবার মান পড়ে যাওয়ার নেপথ্যে আসলে রয়েছে লোকবলের সঙ্গে সামঞ্জস্যহীন আচমকা বেড বৃদ্ধি।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
বেড তো বেড়েছে, কিন্তু ডাক্তার-নার্স?
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন