কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

১৪ এপ্রিল থেকে সাধারণ ছুটির ঘোষণা আসতে পারে

প্রথম আলো মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২১, ১৬:৫৩

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ‘সর্বাত্মক লকডাউনে’ ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের সাধারণ ছুটি ঘোষণা আসতে পারে। এ বিষয়ে প্রস্তুতি নিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। আজ রোববার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে খোঁজ নিয়ে এ তথ্য জানা গেছে। এই বিভাগের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, সাধারণ ছুটির ঘোষণা আসছে। আপাতত এক সপ্তাহের হলেও পরিস্থিতি বিবেচনায় পরে এটি আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোরও চিন্তাভাবনা আছে।


১৪ এপ্রিল থেকে বন্ধ হতে পারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট


আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে দেশব্যাপী কঠোর লকডাউন শুরু হতে যাওয়ায় বাংলাদেশ থেকে আন্তর্জাতিক রুটে উড়োজাহাজ চলাচল বন্ধের পরিকল্পনা করছে বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। সংস্থাটির চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এ মফিদুর রহমান আজ রোববার দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নির্ভর করবে লকডাউন সংক্রান্ত সরকারের নির্দেশনার ওপর।’


কঠোর লকডাউনের খবরে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ


বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে ১৪ এপ্রিল থেকে ‘কঠোর লকডাউনের’ খবরে ঢাকা ছেড়ে যাচ্ছে অনেকে। কিন্তু দূরপাল্লার বাস চলাচল না করায় হেঁটে, পিকআপে, মোটরসাইকেল বা বিভিন্ন ছোট বাহনে করে যেতে হচ্ছে তাদের। আর এ জন্য গুনতে হচ্ছে বাড়তি ভাড়া।


রাজধানীর ভেতরে পুলিশের ব্যাপক তৎপরতা থাকার কারণে যানবাহনগুলো সরকারি আদেশ মেনে চললেও ঢাকার বাইরে চিত্র ভিন্ন। সরকারের নির্দেশে ৬০ শতাংশ ভাড়া বাড়ানোর পরও গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। মহানগরে গণপরিবহন চলাচল করার কথা থাকলেও কিছু চালক বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় অধিক ভাড়ায় যাত্রী নিয়ে যাচ্ছেন।


কঠোর লকডাউনে কারখানা সচল রাখতে চান শিল্প মালিকরা


নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় চলমান লকডাউন শেষ হচ্ছে আজ। ১৪ এপ্রিল থেকে আবারো লকডাউন দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এরই মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ধারণা দেয়া হয়েছে, আসন্ন লকডাউন হবে আরো কঠোর। গণপরিবহনসহ বন্ধ রাখতে হবে শিল্প-কারখানা। তবে শিল্প-মালিকরা বলছেন, কঠোর ওই লকডাউনে কারখানা সচল রাখতে চান তারা।


লকডাউনে শিল্প কারখানা খোলা থাকবে


করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আগামী বুধবার থেকে কঠোর লকডাউনে জরুরি সেবা ছাড়া সবকিছু বন্ধ রাখার পরিকল্পনা করেছিল সরকার। তবে বাধ সাধেন তৈরি পোশাকশিল্প মালিকেরা। তাঁরা দাবি করেন, কারখানা বন্ধ করলে ক্রয়াদেশ হারাবে বাংলাদেশ। তা ছাড়া শ্রমিকেরা ছুটিতে গ্রামের বাড়ির দিকে রওনা দিলে সংক্রমণ আরও ছড়াবে। এমন পরিস্থিতিতে সরকার লকডাউনে শিল্প কারখানা খোলা রাখার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে চিন্তাভাবনা করছে।


পোশাক কারখানা বন্ধ হলে বরং সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়বে, দাবি মালিকদের


করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে ‘লকডাউনের’ মধ্যেও কারখানা খোলা রাখার দাবি জানিয়েছেন পোশাক শিল্প মালিকরা। তারা বলছেন, কারখানা বন্ধ হলে শ্রমিকরা গ্রামে ফিরতে গিয়ে উল্টো সারাদেশে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলবে। ‘কঠোর লকডাউন’ শুরুর তিন দিন আগে রোববার ঢাকায় সংবাদ সম্মেলন করে কারখানা খোলা রাখার দাবি জানায় তারা।


লকডাউনে ব্যাংক চালু থাকলে পুঁজিবাজারও খোলা


সরকারের পরিকল্পিত ‘কঠোর লকডাউনের’ মধ্যে দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন হবে কিনা তা জানা যাবে রোববার। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার মুখপাত্র রেজাউল করিম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন, সর্বাত্মক লকডাউনের মধ্যে ব্যাংক খোলা থাকলে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে পুঁজিবাজারেও লেনদেন চলবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও