হেফাজতের উত্থান নিয়ে কথা হোক

প্রথম আলো কামাল আহমেদ প্রকাশিত: ০৭ এপ্রিল ২০২১, ১৩:০৬

জনজীবনে বহুল আলোচিত যাঁরা, তা সে রাজনীতিকই হোন বা তারকাজগতের কেউ অথবা আধ্যাত্মিক নেতা, তাঁদের ব্যক্তিগত জীবনযাত্রায় সাধারণ মানুষের অফুরান আগ্রহ নতুন কিছু নয়। এই অনুসন্ধিৎসার ওপর ভিত্তি করে সাংবাদিকতার একটি ধারা বেশ ভালোই বিকশিত হয়েছে, যা ট্যাবলয়েড পত্রিকাগুলোর উত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল ব্রিটিশ ট্যাবলয়েডগুলো। তবে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের প্রশ্নে এই শতাব্দীর প্রথম দশকে যে তোলপাড় হয়েছিল, তার কারণে এদের অনেকেই সংযত হতে বাধ্য হয়েছে।


চলতি সপ্তাহে অন্যতম বহুল প্রচারিত ট্যাবলয়েড ডেইলি মিরর তাদের ভাষায় এক ওয়ার্ল্ড এক্সক্লুসিভ প্রকাশ করে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের সাবেক প্রেমিকা আমেরিকান তরুণী জেনিফার আর্কুরির সাক্ষাৎকার। ঘটনার সময় তিনি ছিলেন লন্ডনের মেয়র এবং তাঁদের গোপন প্রণয়ের সুবাদে তাঁর প্রণয়িনী বিশেষ আর্থিক সুবিধা পেয়েছেন বলে অভিযোগ আছে। অভিযোগটি আগেও উঠেছিল—বিশেষ করে জাতীয় নির্বাচনের আগে। তখন বরিস জনসনও যেমন প্রণয়-সম্পর্কিত কোনো প্রশ্নের জবাব দেননি, তেমনই মিস আর্কুরিও মুখ খোলেননি। যে কাজের জন্য তাঁকে লক্ষাধিক পাউন্ডের কাজ দেওয়া হয়েছিল, সেই কাজের তিনি যোগ্য ছিলেন না বলে দুর্নীতি হয়েছে কি না, তা তদন্তের দায়িত্ব পায় পুলিশ। তদন্তে অবশ্য পুলিশ কোনো অভিযোগ দাঁড় করাতে পারেনি। এখন মিস আর্কুরি তাঁদের সম্পর্কের যে বিবরণ দিয়েছেন, তার ভিত্তিতে কোনো নাটক-সিনেমা বানানো হলে তা নিশ্চিতভাবেই প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য সীমিত করে দিতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও