বঙ্গবন্ধুকে যোদ্ধা হিসেবে স্মরণ করে রাশিয়া

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ১৯ মার্চ ২০২১, ১৮:৫৫

দেশের মানুষের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য বঙ্গবন্ধু ছিলেন একজন যোদ্ধা এবং রাশিয়া তাকে সেভাবেই স্মরণ করে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবে এক ভিডিও বার্তায় রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ এই কথা বলেন।

বঙ্গবন্ধুকে রাশিয়ার একজন সত্যিকারের বন্ধু হিসেবে অভিহিত করে তিনি বলেন, বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার দুই মাসের মধ্যে মার্চ ১৯৭২-এ বঙ্গবন্ধু মস্কো সফর করেন। ওই সময়ে পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধার ওপর ভিত্তি করে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি হয়।

বাংলাদেশকে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য রাশিয়া সব সময়ই রাজনীতিক সমর্থণ দিয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ১৯৭২ সালে চট্টগ্রাম বন্দরকে মাইনমুক্ত করার জন্য সোভিয়েত নেভির একটি দল পাঠানো হয়েছিল। বাংলাদেশ রাশিয়ার এই সমর্থণকে মনে করেছে, যা প্রশংসার যোগ্য।

পতাকার মিল থেকে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন: জাপানের প্রধানমন্ত্রী


বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানের অংশ হয়ে দুই দেশের পতাকার মিল ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা বললেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিদে সুগা।

পতাকার নকশায় সামঞ্জস্যের বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেছেন, ‘আমি শুনেছি যে বাংলাদেশের পতাকার নকশায় জাপানের পতাকার সঙ্গে মিল থাকার ব্যাপারটি বঙ্গবন্ধুর আইডিয়া ছিল। আর আমরা যে ভ্রাতৃপ্রতিম, এটা তারই বহিঃপ্রকাশ।’

চীনা স্বপ্নের সঙ্গে সোনার বাংলাকে বাঁধতে চান শি


চীন নিজেকে নবায়িত করার যে স্বপ্ন দেখছে তার সঙ্গে সোনার বাংলার স্বপ্নের মেলবন্ধন গড়ার কথা বললেন চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।

বুধবার বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর আয়োজনে ভিডিওবার্তায় তিনি বলেন, “এখন দুদেশই পুনরুজ্জীবন ও উন্নয়নের খুব গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে রয়েছে। চীনের বৃহৎ জাতীয় নবায়নের স্বপ্ন জোরালোভাবে ‘সোনার বাংলা’ স্বপ্নের সঙ্গে মেলবন্ধন গড়তে পারে।”

বাংলাদেশকে স্বতন্ত্র পরিচয় দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু: মোহাম্মদ সলিহ


বন্ধুর পথ পেরিয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে উপনীত হওয়া বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং জনগণের জীবনমানের উন্নয়নের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সলিহ।

তিনি বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন বাংলাদেশকে স্বতন্ত্র একটি পরিচয় দান করেছে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম তিনি অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন।

বঙ্গবন্ধুর ভিশন বাস্তবে পরিণত হয়েছে: ট্রুডো


১৯৮৩ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী পিয়েরে ট্রুডোর সঙ্গে বাংলাদেশ সফর করেছিলেন তার ছেলে ও কানাডার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। ওই বাংলাদেশের সঙ্গে নতুন বাংলাদেশকে মেলাতে পরছেন না তিনি।

বঙ্গবন্ধু জন্মশত বার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবে বুধবার (১৭ মার্চ) এক ভিডিওবার্তায় তিনি বলেন, ‘আমি যখন আমার বাবার সঙ্গে বাংলাদেশ সফর করেছিলাম ওই সময় থেকে বাংলাদেশ অনেক পরিবর্তন হয়েছে। গত ৫০ বছরে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব উন্নতি সাধন করেছে। এই সময়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পেয়েছে, দারিদ্রতা কমেছে, শিক্ষার হার বেড়েছে এবং স্বাস্থ্য সেবার প্রসার ঘটেছে। এরফলে দেশের জনগণের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও