বহু লোকই ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সিকে উনিশ শতকের প্রথমার্ধের অ্যান্ড্রু জ্যাকসনের আমলের সঙ্গে তুলনা করেছেন। ট্রাম্প নিজেও ওভাল অফিসে জ্যাকসনের একটা প্রতিকৃতি ঝুলিয়ে ছিলেন। যদিও ট্রাম্পকে কোনোভাবেই জ্যাকসনের মতো সামরিক নায়ক বলা যাবে না, তবে যে যুগে তাঁরা প্রেসিডেন্ট ছিলেন, তাঁদের মধ্যে আশ্চর্য মিল। আমাদের কালের মতো জ্যাকসন যুগও ছিল অভিজাতবিরোধী আর চরম গণতন্ত্রায়ণের কাল।
জ্যাকসনীয়রা জোর দিয়ে বলত, যে কেউ (এ দ্বারা তারা অবশ্য পূর্ণবয়স্ক যেকোনো শ্বেত পুরুষকেই বোঝাত) যেকোনো রাজনৈতিক দায়িত্ব পালন করতে পারে। শিক্ষা, সামাজিক পদমর্যাদা বা মান্যিগণ্যিতা কোনো ব্যাপার না। এহেন সাম্যতার দাবি ১৮২০ আর ১৮৩০-এর হার্ভার্ড ও ইয়েল শিক্ষিত অভিজাতদের ত্রস্ত করে তুলেছিল, যেমনটা আজও তাঁরা হচ্ছেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.