ফেসবুকে আমার পেজে এই স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম দুই ভাগে। মোট ২৬ হাজার মন্তব্য পড়েছে। তাতে বুঝতে পারছি, আমাদের অনেকেরই শৈশব প্রায় একই রকম। আমরা যাত্রী একই তরণির।
লাল মাটির মার্বেল খেলা, বাতাবি লেবুর ফুটবল, কচুরিপানার ফুটবল, বাঁশের তৈরি রাইফেল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ খেলা, বাঁশের কাবারী দিয়ে তৈরি চাকা আর কঞ্চির ঠুকি দিয়ে তাকে চালিয়ে মাইলখানেক দৌড়ানো, এমনকি সেটি নিয়ে স্কুলে যাবার পথে কোনো জঙ্গলে লুকিয়ে রাখা আর সে খবর মাস্টার মশাইয়ের কানে যাওয়ায় আচ্ছা রকমের বেত্রাপ্যায়ন, স্কুলের ভাঙা জানালা দিয়ে পালিয়ে (’৭১ পরবর্তী) কারও গাছের কাঁচা আম পেড়ে খাওয়া এবং তৎপরবর্তী স্কুল ও বাড়ির উত্তম-মধ্যম, ইচ্ছে করে রাস্তার গভীর ধুলোর মধ্য দিয়ে হেঁটে হাঁটু পর্যন্ত ধুলো মাখানো ইত্যাদি আরও লম্বা স্মৃতির তালিকা...। শৈশবের স্মৃতিকে নাড়িয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।’
আরও
২ ঘণ্টা, ২৭ মিনিট আগে
৬ ঘণ্টা, ৩৪ মিনিট আগে
৬ ঘণ্টা, ৩৫ মিনিট আগে
৬ ঘণ্টা, ৪২ মিনিট আগে
৬ ঘণ্টা, ৪৪ মিনিট আগে
৭ ঘণ্টা, ৫৬ মিনিট আগে
৭ ঘণ্টা, ৫৮ মিনিট আগে
৮ ঘণ্টা, ৯ মিনিট আগে
২১ ঘণ্টা, ২৪ মিনিট আগে
২৩ ঘণ্টা, ৫২ মিনিট আগে