বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতির ইতিহাসে সমগ্র মার্চ মাসের গুরুত্ব অপরিসীম। দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত পাকিস্তানি পাঞ্জাবি শাসকগোষ্ঠীর সুদীর্ঘ ২৩ বছরের আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বৈষম্যের শিকার তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ তথা বাঙালিরা পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর উপলব্ধি করে তাদের আত্মনিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ের কোনো বিকল্প নেই। এই বোধ থেকেই বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হতে শুরু করে।
১৯৪৭ সালেই কলকাতার সিরাজউদ্দৌলা হোটেলে বসে যুবনেতা শেখ মুজিবসহ ১৪ জন বাঙালি নেতা এই মর্মে সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী সম্ভাব্য সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নির্যাতন-নিষ্পেষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। যার প্রথম প্রতিবাদের প্রতিফলন ঘটে ১৯৫৪ সালে হক-ভাসানী-সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্টের কাছে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানে মুসলিম লীগের চরম ভরাডুবি ও যুক্তফ্রন্ট গঠনের পেছনে তদানীন্তন যুবনেতা শেখ মুজিবের বলিষ্ঠ ভূমিকার কারণে তিনি মাত্র ৩৪ বছর বয়সেই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রিত্ব লাভ করেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.