নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিম (এবিটি) ও আনসার আল ইসলামের সামরিক শাখার প্রধান হিসেবে চিহ্নিত ভয়ংকর জঙ্গি মেজর (বহিষ্কৃত) সৈয়দ মো. জিয়াউল হক জিয়ার হদিস মেলেনি গত সাত বছরেও। দেশে ব্লগার হত্যাসহ জঙ্গিদের বড় বড় তৎপরতার প্রায় প্রতিটিতেই তাঁর সম্পৃক্ত থাকার তথ্য পুলিশ জানালেও তিনি কোথায় আছেন, তা কেউ জানাতে পারেনি।
২০১৩ সালে ব্লগার রাজীব হায়দার খুনের পরই জিয়ার জঙ্গি অপতৎপরতার তথ্য পায় তদন্তকারীরা। পরে একে একে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক মুক্তমনা লেখক অভিজিৎ রায়, প্রকাশক ফয়সল আরেফিন দীপন, ব্লগার অনন্ত বিজয় দাশ, ওয়াশিকুর রহমান বাবু, নাজিমুদ্দিন সামাদ, নিলাদ্রী নিলয়, মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তা জুলহাজ মান্নান ও তাঁর বন্ধু মাহবুব রাব্বী তনয়কে হত্যা এবং প্রকাশক আহমেদুর রশিদ টুটুলসহ তিনজনকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় জিয়া সম্পৃক্ত বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়। তাঁর নেতৃত্ব ও নির্দেশনায় ছোট স্লিপার সেলে বিভক্ত হয়ে হত্যার মিশনে নেমেছে, এমন অন্তত ৩০ জনের নাম পেয়েছে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট। তাদের অনেকে এরই মধ্যেই গ্রেপ্তার হলেও এখনো ‘রহস্যমানব’ হয়েই রয়ে গেলেন জিয়া।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.