শুরু হোক আনন্দপাঠ
অবেশেষে দফতরি মামা ঘণ্টা হাতে নিয়েছেন। দশ মাস ব্যবহার না হওয়া ঘণ্টায় হয়তো মরচে পড়ে গেছে। মরচে শুধু ঘণ্টাতেই নয়, বিদ্যায়তনভিত্তিক পুরো শিক্ষাব্যবস্থাতেই জং ধরেছে। এখন ধুয়েমুছে সেই মরিচা সরাতে হবে। ২০২০ ছিল যাদের প্রথম স্কুলে প্রবেশ, সেই শিশুরাতো স্কুলের কথা ভুলেই বসে আছে। আড়মোড়া না ভাঙতেই স্কুলে যাওয়া বন্ধ।
যাদের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার অভ্যাস পুরোনো, তাদের আসলেমিতে পেয়ে বসেছে। ২০২০ এ যারা এসএসি পাস করল, তারাতো কলেজে পা রাখারই সুযোগ পেল না। এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বসা হলো না পরীক্ষার টেবিলে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে উত্তীর্ণ হয়েও তারা অপেক্ষায় আনুষ্ঠানিক ফলাফলের। স্বাভাবিক সময় হলে তারা এখন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির রণক্ষেত্রে থাকত।