‘৮০ শতাংশ কিডনি রোগীই চিকিৎসার অভাবে মারা যান’

জাগো নিউজ ২৪ ঢাকা মেট্রোপলিটন প্রকাশিত: ১৭ ডিসেম্বর ২০২০, ২২:০৭

গত দশ বছরে বাংলাদেশে ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দ্বিগুনেরও বেশি বেড়েছে। আর এ দুটি অসংক্রামক রোগের কারণে প্রতি বছর কিডনি রোগীর সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশে প্রতি বছর ৪০ হাজার রোগীর কিডনি বিকল হয়। এর মাত্র ২০ ভাগ রোগীর চিকিৎসা করার সুযোগ রয়েছে। বাকি ৮০ ভাগ রোগী চিকিৎসার অভাবে মারা যায়।

বৃহস্পতিবার (১৭ ডিসেম্বর) কিডনি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের দুই দিনব্যাপি ১৬তম বার্ষিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল আলোচনায় বক্তারা এসব তথ্য তুলে ধরেন।

বক্তারা বলেন, যাদের বয়স ৪০ বছরের বেশি এবং যাদের পরিবারে কিডনি, ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী আছে তাদের বছরে অন্তত দুইবার ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ পরীক্ষা করা উচিত। এছাড়া লবন কম খাওয়া, চিনি জাতীয় খাবার ও ফাস্টফুড পরিহার করে কায়িক শ্রম বা ব্যায়াম করার মতো নিয়মগুলো মেনে চলা দরকার। এতে ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের পাশাপাশি কিডনি রোগের প্রকোপও কমে আসবে।

কিডনি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন আর রশিদ বলেন, যখন কিডনির কার্যকারিতা কমে যায় তখন ক্রমান্বয়ে হৃদরোগও বৃদ্ধি পায়। কিডনির কার্যকারিতা স্বাভাবিক থাকলে মাত্র ২ ভাগ কিডনি রোগী হার্টের জটিলতায় ভোগে। কিন্তু কিডনির কার্যকারিতা ৮০ ভাগ কমে গেলে হার্ট অ্যাটাকের প্রবনতা ৪০ ভাগ বৃদ্ধি পায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও