‘ব্যক্তিগত জীবন বড় কিছু না। ফুটবল নিয়ে তুমি যে আনন্দ দিয়েছ সেটা ভুলব না কখনো’—এমন হাজারো ব্যানার ছেয়ে গেছে বুয়েনস এইরেসের রাস্তায়। কেউ রাজপথে দোকানের সামনে বিশাল পোস্টার সেঁটে দিয়েছেন রাজপুত্রের। কেউ দেয়ালে চিত্রকর্ম এঁকে লিখেছেন ‘রাজা’। শুধু বুয়েনস এইরেস নয়, ডিয়েগো ম্যারাডোনার অকালপ্রয়াণে কাঁদছে পুরো আর্জেন্টিনা, কাঁদছে পুরো ফুটবলবিশ্ব। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর পর পরশু সমাহিতও করা হয়েছে এই কিংবদন্তিকে। কিন্তু আর্জেন্টাইন সংবাদমাধ্যম ওলে, স্পেনের মার্কা আর রয়টার্সের মতো সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে সমাহিতই হতে চাননি ফুটবলের রাজা!
অনেক মানুষই নাকি মৃত্যুর গন্ধ পান? ডিয়েগো ম্যারাডোনাও কি পেয়েছিলেন? না হলে সমাহিত না করার ইচ্ছাটা জানাবেন কেন। ৬০তম জন্মদিনের আগে পরিবারের সদস্যদের ডেকে তাঁর লাশ সংরক্ষণের কথা জানিয়েছিলেন ১৯৮৬ বিশ্বকাপজয়ী এই মহানায়ক। আর্জেন্টাইন সাবেক অধিনায়কের খুবই ঘনিষ্ঠ ছিলেন সাংবাদিক মার্তিন আরেভালো। এমনিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে সুসম্পর্ক না থাকলেও আরেভালো হৃদয় জিতেছিলেন ম্যারাডোনার। সেই তিনি টিওয়াইসি স্পোর্টসকে জানালেন, ‘যদি মারা যান তাহলে যেন লাশটা সংরক্ষণ করে রাখা হয়, ৬০তম জন্মদিনের আগে পরিবারের সদস্যদের এমন কথাই জানিয়েছিলেন ম্যারাডোনা।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.