দরজা বন্ধ করা কক্ষের ভেতর অন্ধকার। আলো-বাতাস যাতায়াতের নেই কোনও উপায়। ভেতরে বসে চিৎকার করলেও বাইরে থেকে কেউ শুনতে পাবে না। এমনই একটি বিশেষ কক্ষে চিকিৎসার নামে শুরুতেই সিনিয়র এএসপি আনিসুল করিম শিপনকে আটকে রাখতে চেয়েছিল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। পর্যবেক্ষণের নামে এমন বিশেষ কক্ষে মাদকাসক্ত ও মানসিক স্বাস্থ্যের রোগীদের সপ্তাহখানেক আটকে রাখা হয়।
রোগীরা দুর্বল ও নিস্তেজ হয়ে যাওয়ার পর এখান থেকে বের করা হয়। এরপর ওয়ার্ডে বা অন্য কক্ষে দেওয়া হয়। এই কক্ষে কেউ থাকতে না চাইলে তাদের ওয়ার্ডবয়রা মারধর করে, অথবা বিশেষ একধরনের জ্যাকেট পরিয়ে ফেলে রাখে, যেটি পরালে রোগীরা হাত-পা ছোটাছুটি করতে পারে না, সোজা হয়ে পরে থাকে। ছোট্ট এই কক্ষে একাধিক রোগীকে ফেলে রাখা হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.