র্যাবের অভিযানে মুক্তি পেলো বিভিন্ন প্রজাতির ৭১০ পাখি
টিয়া, ঘুঘু ও মুনিয়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির ৭১০টি পাখি জব্দ করার পর অবমুক্ত করেছেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম।
আজ শুক্রবার সাভারের আশুলিয়া থেকে এসব বন্যপাখি উদ্ধারের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের সামনে অবমুক্ত করা হয়।
বন বিভাগের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের সহযোগিতায় পরিচালিত অভিযানে অবৈধভাবে বন্যপ্রাণী শিকার ও বিক্রির দায়ে চার জনকে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ডও দিয়েছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম জানান, পাখিগুলো দেশের বিভিন্ন উপকূল ও বগুড়ার বিভিন্ন এলাকা থেকে শিকার করা হয়েছে। এ অপরাধে চাঁন মিয়া, রহমত শেখ, উসমান গণি ও রফিকুল ইসলাম নামের চার জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয়া হয়েছে। বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন আইন ২০১২ অনুযায়ী বিপন্ন প্রজাতির পাখি ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ। কিছু অবৈধ সংঘবদ্ধ চক্র দেশের বিভিন্ন উপকূল ও বগুড়া থেকে পাখি শিকার করে নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে ব্যবসা করছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.