You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বড়িশার মণ্ডপে সন্তানদের নিয়ে ত্রাণের আকুতি ‘পরিযায়ী’ উমার

রিন্টুর তত্ত্বাবধানে শিল্পী পল্লব ভৌমিক মায়ের মূর্তি বানিয়েছেন কৃষ্ণনগরের তাঁর স্টুডিয়োতে। নিজস্ব চিত্র। করোনা পরিস্থিতিতে এ বছর বারোয়ারি পুজো আদৌ হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় ছিল ক্লাবকর্তাদের। বড়িশা ক্লাবের সদস্যরাও ছিলেন দ্বিধাগ্রস্ত। শিল্পী রিন্টু যখন তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন, তাঁকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, এ বার থিমের জন্য বেশি টাকা খরচ করা যাবে না। ততদিনে ২৫ হাজার কিলোগ্রাম চাল পরিযায়ী শ্রমিক, তাঁদের পরিবার এবং গরিব মানুষের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। ফলে তহবিল সীমিত। আর্ট কলেজের ছাত্র, কলকাতার থিম পুজোয় পরিচিত মুখ রিন্টু শনিবার তাঁদের বলেছিলেন, পরিযায়ী শ্রমকিদের নিয়ে তিনি এ বারের পুজোর থিম ফুটিয়ে তুলতে চান। যে চাল গরিব মানুষকে দেওয়া হয়েছে, তার বস্তাগুলি দিলেই তাঁর কাজ হয়ে যাবে। গত কয়েক বছর ক্লাব তাঁকে পরিশ্রমিক দিয়েছে। এ বার তাঁর ক্লাবকে কিছু দেওয়ার পালা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন