তাঁর ছ’বছরে দেশের অর্থনীতি খারাপ থেকে খারাপতর হয়েছে বলে জানিয়েছে তাঁর সরকারেরই দেওয়া নানা তথ্য। রেকর্ড বৃদ্ধি হয়েছে বেকারত্বে। তাঁর পরেও নরেন্দ্র মোদীর দাবি, তাঁর প্রধানমন্ত্রিত্বে গ্রাম, গরিব এবং সামাজিক ভাবে পিছিয়ে থাকাদের জন্য তিনি আপ্রাণ লড়াই করছেন বলেই অকারণ বিরোধিতা করে তার সরকারকে নিশানা করছেন বিরোধীরা! তা করতে গিয়ে চাষিদের ‘ভাগ্য বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখা’ নয়া কৃষি আইনের বিরোধিতাও করছেন তাঁরা। রবিবার গ্রামের মানুষকে সম্পত্তি-কার্ড দেওয়ার সরকারি ভিডিয়ো-অনুষ্ঠানে এ ভাবেই বিরোধীদের নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁদের কটাক্ষ করলেন ‘মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রতিনিধি’ হিসেবে।
প্রধানমন্ত্রী হওয়া ইস্তক মোদী সাংবাদিক বৈঠক করেন না। তাঁকে প্রশ্নও করা যায় না। তার পরেও মোদী সরকারের নীতি নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। যেমন এ দিন মোদীর দাবির পরে কংগ্রেস-সহ বিরোধী শিবিরের পাল্টা প্রশ্ন, এপিএমসি তুলে দেওয়া নতুন কৃষি আইনে চাষিদের ভাগ্য যদি এত ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তা হলে কেন দেশের নানা প্রান্তে তাঁরা প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছেন? তাঁদের কটাক্ষ, দরিদ্র-দলিতদের জন্য এত ভাবা মোদী কেন এখনও হাথরস প্রসঙ্গে নীরব?
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.