কভিড-১৯ মহামারীর শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্রের কিছু নেতা ও পণ্ডিত নিউইয়র্ক, মিলান ও উহানে ভাইরাসের বিস্তৃতির হটস্পট হওয়ার জন্য জনসংখ্যার ঘনত্বকে দায়ী করেন। কিন্তু কেবল এ জনঘনত্বই যুক্তরাষ্ট্রে সংক্রমণের অবস্থা সম্পর্কে উপযুক্ত চিত্র তুলে ধরতে পারে না। যেখানে নতুন করোনাভাইরাস শহুরে এলাকা থেকে শুরু করে গ্রামাঞ্চলেও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।
অনেক জনস্বাস্থ্য ও নগর পরিকল্পনাবিদ একমত পোষণ করেছেন যে নির্দিষ্ট অঞ্চলের মানুষের ওপর মনোযোগ দেয়া পুরো গল্পটির আসল রূপ তুলে ধরে না। এ সময় তারা উদাহরণ দিয়ে হংকং, সিউল ও তাইপের কথা বলেন। যেখানে দৃঢ় ও বিস্তৃত হস্তক্ষেপের ফলে (যেমন সামাজিক দূরত্ব, মাস্ক পরা ও কন্টাক্ট ট্র্যাকিং) সফলতার সঙ্গে কভিড-১৯-এর সংক্রমণ ও এতে মৃত্যুর হারকে সীমিত রাখা সম্ভব হয়েছে। পাশাপাশি মহামারীকে লক্ষ্য করে চালিত হওয়া গবেষণাগুলো অন্যান্য ফ্যাক্টর যেমন সম্প্রদায়গুলোর মাঝে যোগাযোগ, স্বাস্থ্যসেবায় প্রবেশযোগ্যতা এবং ছোট এলাকায় গিয়ে ভিড় করার বিষয়গুলোও রোগের বিস্তৃতিকে কীভাবে প্রভাবিত করতে পারে, তা নিয়ে আলোকপাত করেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.